আবারও প্রমাণ হল কলকাতা জতুগৃহ। লালবাজারের কাছে এজরাস্ট্রিটের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে এখনও হিমশিম খাচ্ছে দমকল বাহিনী। দমকলের ২৩টি ইঞ্জিন রয়েছে। প্রয়োজনে আরও বাড়ান হবে ইঞ্জিন। আগুন ক্রমশই ছডৃ়াচ্ছে।
আবারও প্রমাণ হল কলকাতা জতুগৃহ। লালবাজারের কাছে এজরাস্ট্রিটের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে এখনও হিমশিম খাচ্ছে দমকল বাহিনী। শনিবার ভোরবেলা ৫টা নাগাদ আগুন লাগে। কিন্তু এই প্রতিবেদন লেখার সময় অর্থাৎ বেলা ১২টা নাগাদও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি প্রশাসন।
25
দমকলের ২৩টি ইঞ্জিন
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। দমকলের ২৩টি ইঞ্জিন রয়েছে ঘটনাস্থলে। ল্যাডারের সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। ঘিঞ্জি এলাকায় আগুন। তাই বিপুল পরিমাণে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। ইঞ্জিনের সংখ্যা আরও বাড়ান হতে পারে।
35
আগুন ছড়াচ্ছে
দমকল সূত্রের খবর, বৈদ্যুতিন যন্ত্রের গুদামে আগুন লাগে। প্রচুর পরিমাণে বৈদ্যুতিন যন্ত্রপাতি ছিল, তার মজুত করা ছিল। মজুত ছিল প্রচুর পরিমাণে দাহ্য পদার্থ। আর সেই কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় চারদিক। আগুনের লেলিহান শিখা গ্রাস করতে থাকে চারধার।
কী কারণে গুদামে আগুন লেগেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে দাহ্য পদার্থ মজুত ছিল। তা থেকেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান শর্ট সার্কিট থেকেই এই অগ্নিকাণ্ড। দমকল এখনও নিশ্চিত করে কিছু জানায়নি। তবে পরে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
55
প্রশ্ন গুদামের অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা নিয়ে
গুদামের অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। গুদামের অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা ছিল না , মেনে নিয়েছেন স্থানীয় কাউন্সিলর। স্থানীয়দের অভিযোগ গুদামের অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা নেই। আর সেই কারণেই এখানে বারবার আগুন লাগে। ক্ষতিগ্রস্ত হয় আশপাশের ভবনগুলি।