'যুবভারতীকাণ্ডে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি তৃণমূলের', কলকাতায় মেসির কনসার্ট বিতর্কে কটাক্ষ শমীকের

Published : Dec 18, 2025, 08:26 AM IST

Shamik Bhattacharya On Messi Issues: কলকাতায় মেসিকাণ্ডের পর থেকে বঙ্গ রাজনীতিতে তুঙ্গে তৃণমূল বনাম বিজেপি তরজা। কাদের জন্য যুবভারতীতে এই ধরনের ঘটনা ঘটল? বিস্ফোরক মন্তব্য বিজেপির রাজ্য সভাপতির। বিশদে জানতে দেখুন সম্পূর্ণ প্রতিবেদন…

PREV
15
তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ শমীকের

গত সপ্তাহে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে মেসিকাণ্ডের পর দেশের সীমা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক মহলেও চর্চায় কলকাতার এই সল্টলেক স্টেডিয়াম। এবার যুবভারতীতে বিশৃঙ্খলা ইস্যুতে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে পাশে  বসিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য। 

25
কী বলেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে যুবভারতী ইস্যুতে তিনি বলেন, ‘’যুবভারতীর ঘটনায় নাটক চলছে ক্রীড়ামন্ত্রীর এবং ডিজিকে নিয়ে। আজকে যাদেরকে গ্ৰেফতার করা হল। যারা টাকা নিয়ে টিকিট কিনেছে তারা যোগ্য। তারা বড়ো বড়ো জায়গায় কাজ করেন তাদের জেসি দেওয়া হল‌ আর যারা তৃণমূলের নেতারা প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি করলো তাদের শোকজের নাটক হচ্ছে।''

35
তৃণমূল কংগ্রেসকে তোপ

শমীক ভট্টাচার্য আরও বলেন, ‘’এতদিন এসআইআর নাটক করে নিজেদের দুর্নীতি ঢাকছিল। বিজেপি কারো দয়ায় এখানে আসেনি নিজের ক্ষমতায় এসেছে। আমাদের এখানে যত কেস দিক এবার বিজেপি আসবে। ২০২৬ এর নির্বাচন তৃণমূলের বির্সজন। এই লড়াই বিজেপির সঙ্গে তৃণমূলের না সাধারণ মানুষের সঙ্গে তৃণমূলের''

45
শিল্পায়নের মিথ্যা ছবির অভিযোগ

‘’পশ্চিমবঙ্গের মানুষের সামনে আবার শিল্পায়নের মিথ্যা ছবি। মুখ্যমন্ত্রী বারবার বলেন বাংলাকে গুজরাট মহারাষ্ট্র হতে দেবনা। মহারাষ্ট্রে বাইরের শিল্পের বিনিয়োগ ৩৬% আর এখানে ০.৬ % । আজ সমস্ত মিথ্যে শিল্পায়নের কথা বলবো আমরা। এখানে তো বিরোধী দলনেতা কথা বলতে হলে হাইকোর্টে যেতে হয় আর বিধানসভায় বললে সাসপেন্ড করা হয়‌ । জমি অধিগ্রহণ করলে ডেভলপমেন্টের ১০% কৃষকে দিতে হবে। আর প্রফিটে শেয়ার দিতে হবে।'' 

55
তৃণমূলকে একযোগে আক্রমণ শুভেন্দুর

‘’মুখ্যমন্ত্রী মন মেজাজ এখন কোনওটাই ভালো নেই। তাই বিশ্ববাংলার পরিবর্তে ধনধান্যে বিজনেস সামিট হতে চলেছে ২০০ কোটি টাকা খরচ করে। যেখানে উপহার বিতরন খাওয়া দাওয়া চলবে। এবার আমরা এই শিল্পের মিথ্যাচার ক্যাম্প করে এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে দেবো। আমাদের বিজিবি এসে মুখ্যমন্ত্রী যতগুলো মৌ করেছেন যেখানে শুধু প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। ২০১৫ মৌ সাক্ষরিত ৯০ টি ২০১৭- ১১০ , ২০১৮- ১৩৭ , ২০১৯-৮৬, ২০২৩-১৮৮, ২০২৪- ২১২, । ক্রমান্বয়ে বেড়েছে সংখ্যা । বিজিবি সে ২০১৫ তে ১৫ কোটি টাকা , ২০১৬-৩০ কোটি, ২০১৭-৩৫ কোটি টাকা, ২০১৮- ৪০ কোটি টাকা, ২০১৯- ৪৫ কোটি টাকা, ২০২২- ৪৫ কোটি টাকা, ২০২৩-৫০ কোটি টাকা , ২০২৪-৬৭ কোটি টাকা । এই টাকায় কত হাসপাতালে কাজ করা যাবে। এই খরচে হিসেব করলে মৌ সাক্ষরে বুঝতে পারবেন ৮০০ লক্ষ টাকা সাইট হয়েছে।''

Read more Photos on
click me!

Recommended Stories