নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের পরেও ভোটার তালিকায় নাম তোলার সুযোগ থাকছে। পাশাপাশি ২০০২ সালের SIR-এ নাম থাকলেই এবার পাওয়া যাবে এপিক নম্বর।
গোটা দেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের চলছে ভোটার তালিকার নিবিড় সংশোধন। ইতিমধ্যেই এনুমারেশন ফর্ম বিলি করা হয়েছে। আগেই নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছিল ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে ফর্ম জমা করতে হবে। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের পরেও ভোটার তালিকায় নাম তোলার সুযোগ থাকছে। পাশাপাশি ২০০২ সালের SIR-এ নাম থাকলেই এবার পাওয়া যাবে এপিক নম্বর।
25
নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত
নির্বারিত সময়ের মধ্যে এনুমারেশন ফর্ম জমা দিতে না পারলে কোনও সমস্যা নেই। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খসড়া তালিকা প্রকাশের পরেও নাম তোলা যাবে ভোটার লিস্টে। আর যাদের নাম ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় রয়েছে তাদের নাম তোলা নিয়ে সমস্যা নেই।
35
অপেক্ষা করতে হবে
কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্ধারিত সময় অর্থাৎ ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে এনুমারেশন ফর্ম ডমা না করতে পারলে সংশ্লিষ্ট ভোটারকে খসড়া তালিকা প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ৯ ডিসেম্বর খসড়া তালিকা প্রকাশের পর আবারও নাম তোলা যাবে।
নির্ধারিত সময়ে ফর্ম জমা দিতে না পারলে সংশ্লিষ্ট ভোটারকে ৬ নম্বর ফর্ম ফিলআপ করতে হবে। ভোটারকে একটি ঘোষণাপত্র বা ডিক্লারেশন ফর্ম পুরণ করতে হবে। যাদের নাম ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় রয়েছে তাই ডিক্লারেশন ফর্ম পাবেন।
ফর্মে প্রথমেই আবেদনকারীকে তাঁর নাম, ফোন নম্বর, বাবার নাম, মায়ের নাম ও উভয়ের এপিক নম্বর উল্লেখ করতে হবে। এই সুযোগ থাকবে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত
55
নতুন ভোটার নতুন নম্বর
২০০২ সালের ভোটার তালিকায় যাঁদের নাম থাকবে না, বা যাঁরা সেই তথ্য উল্লেখ করবেন না, তাঁরা নতুন ভোটার হিসাবে গণ্য হবেন। সেক্ষেত্রে তাঁরা নতুন নম্বরের এপিক পাবেন বলেই কমিশন সূত্রে খবর। নির্বাচন কমিশন সূত্রের খবর ইতিমধ্যেই রাজ্যে ৬ কোটি ৮৭ লক্ষ এনুমারেশন ফর্ম বিলি করা হয়েছে।