দার্জিলিং জেলার পাহাড়ি জনপদে শীতের আমেজ ক্রমেই বাড়ছে। সেই সঙ্গে পর্যটকদের ভিড়ও বাড়ছে সান্দাকফুর মতো জনপ্রিয় ট্রেকিং গন্তব্যে। বিশেষ করে যারা প্রকৃতির টানে পাহাড়ে ছুটে আসেন বা ট্রেকিং ভালোবাসেন, তাদের কাছে সান্দাকফু স্বপ্নের মতো এক নাম।
25
কাঞ্চনজঙ্ঘার অপূর্ব দৃশ্য
মানেভঞ্জন থেকে শুরু করে খাড়াই উতরাই পেরিয়ে টংলু ও তুমলিং পৌঁছতেই চোখে পড়ে এক অপূর্ব দৃশ্য। আজ সকালে তুমলিংয়ের আকাশ যেন ধোয়া-মোছা নীল আকাশের ক্যানভাসে ভেসে উঠেছে বরফঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা। সেই সঙ্গে স্পষ্ট দেখা গেছে বিখ্যাত ‘Sleeping Buddha’ বা ঘুমন্ত বুদ্ধের। যেখানে কাঞ্চনজঙ্ঘা, কুম্ভকর্ণ, পান্ডিমসহ বিভিন্ন পর্বতশৃঙ্গ মিলে গঠিত হয়েছে সেই দৃশ্য ।
35
উচ্ছ্বসিত পর্যটকরা
এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখে সকাল থেকেই উচ্ছ্বসিত পর্যটক ও স্থানীয়রা। অনেকেই নিজেদের মোবাইল ফোন ও ক্যামেরায় বন্দি করেছেন এই সুন্দর মুহূর্ত। কেউ কেউ পাহাড়ের চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে উপভোগ করেছেন সূর্যের প্রথম আলোয় সোনালি রঙে রাঙানো কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্য।
এক কথায়, দার্জিলিং পাহাড়ে এখন যেন প্রকৃতির সঙ্গে উৎসবের মেলবন্ধনঝকঝকে কাঞ্চনজঙ্ঘা, ঘুমন্ত বুদ্ধের দৃশ্য আর আনন্দে ভরা পর্যটকদের হাসি মিশে তৈরি করছে এক স্বপ্নিল সকাল। দেখা মিলল ঝকঝকে কাঞ্চনজঙ্ঘা ও ঘুমন্ত বুদ্ধের।
55
পাহাড়ে শীতের পরশ
একদিকে শীতের হিমেল হাওয়া অন্যদিকে পাহাড়ের এই মনোমুগ্ধকর কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে ঠান্ডার মরশুম শুরু হতেই ক্রমশ ভিড় বাড়ছে পর্যটকদের। সব মিলিয়ে দিন কয়েক আগের বৃষ্টি বিপর্যস্ত পাহাড়ে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ রূপের ছটায় যেন প্রাণ ফিরে পেলো।।