Arup Dey

বনগাঁ পুরসভার একটি ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে জয়ী তৃণমূল। ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী পাপাই রাহা। ২ হাজার ১১৮ ভোটে তৃণমূল প্রার্থী পাপাই রাহা জয়ী। দ্বিতীয় স্থানে বিজেপি প্রার্থী অরূপ পাল। এই জয়ের আনন্দে আবীর খেলায় মাতলেন তৃণমূল কর্মীরা। 

ব‍্যাঙ্ক কাউন্টারে‌ ঢুকে পড়ল বিশালাকার সাপ। এই ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ওই গ্রাহক পরিসেবা কেন্দ্র। ফলে দীর্ঘক্ষণ বন্ধ রইল গ্রাহক পরিসেবা কেন্দ্র। জলপাইগুড়ি সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ চত্বরের ঘটনা। ছুটে আসেন পরিবেশপ্রেমী বিশ্বজিৎ দত্ত চৌধুরি। জানা যায়, সাপটি দাঁড়াশ সাপ। তিনি সাপটিকে উদ্ধার করে জঙ্গলে ছেড়ে দেন।

ইডি, CBI-এর ভূমিকা নিয়ে প্রবল ক্ষোভ, প্রবল ধস্তাধস্তি সিজিও কমপ্লেক্সে। অল ইন্ডিয়া তৃণমূল কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়ার তরফ থেকে এদিন বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয় সিজিও কমপ্লেক্সের সামনে। বিক্ষোভ ঘিরে  প্রবল উত্তেজনা তৈরি হয়। CGO-তে কর্তব্যরত কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে রীতিমতো ধস্তাধস্তি তৃণমূল কর্মীদের। তাঁদের দাবি, কেন্দ্রীয় সংস্থাকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করা হচ্ছে। তাঁদের অফিস কার্যত বিজেপি পার্টি অফিসে পরিনত হয়েছে বলে দাবি করেছেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা। কোনও ক্রমে পরিস্থিতি সামাল দেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। 

চার বছরের প্রেমের পরিণতি মৃত্যু! ফোনে প্রেমিককে নিজের বাড়িতে ডেকে বেদম প্রহার, চার বার অজ্ঞান হয়েগেছিল প্রেমিক, জ্ঞান ফিরলে জলের সাথে বিষ মিশিয়ে খাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ প্রেমিকার পরিবারের বিরুদ্ধে। শেষে প্রেমিকের বাড়ির লোকেরা উদ্ধার করে হাসাতালে ভর্তি করে। দীর্ঘ ২৯ দিন পর মারা গেল মহসিন মোল্লা। উত্তর ২৪ পরগণার বসিরহাটের হাড়োয়া থানার মেটোআইট গ্রামের ঘটনা। শাসনের রামেস্বরপুর গ্রামে যুবতীর বাড়ি। সেখানেই যুবকের উপর অত্যাচার করা হয়। প্রেমিকার পরিবারের বিরুদ্ধে শাসন থানায় অভিযোগ দায়ের। ঘটনার তদন্তে শাসন এবং হাড়োয়া থানার পুলিশ। 

অবৈধ ভাবে গাঁজা পাচার করতে গিয়ে আটক পাচারকারী। ৯ কেজির বেশি গাঁজা সমেত আটক এক। দক্ষিণ ২৪ পরগণার বারুইপুরের, মল্লিকপুরের ঘটনা। অবৈধ ভাবে দীর্ঘদিন ধরে গাঁজার চাষ করছিল আবু হোসেন মণ্ডল। সে গাঁজা পাচার করছিল বহু দিন ধরে। একটি গাড়িতে করে গাঁজা পাচারের সময় তাকে ধরা হয়। আটক করা গাঁজার মুল্য ২ লক্ষ টাকার বেশি। ঘটনার তদন্তে বারুইপুর থানার পুলিশ। 

বারাসতে বিজেপি-র আইন অমান্য আন্দোলনে 'ধুন্ধুমার'। এই মিছিলের নেতৃত্বে ছিলেন অগ্নিমিত্রা পল। বিজেপি-র মহিলা কর্মীদের উপর লাঠি চার্জের অভিযোগ। বারাসত আইসি-র সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন অগ্নিমিত্রা। রাজ্যে বিভিন্ন দুর্নীতির প্রতিবাদে বিজেপির এই আইন অমান্য। 

বগটুই গণহত্যা ও ভাদু শেখ খুনে গ্রেফতার আরও ৮। ভাদু শেখ খুনের ঘটনায় ছোট লালন শেখকে গ্রেফতার করে CBI  সোমবার রাতে বিভিন্ন জায়গা থেকে এই সাতজনকে গ্রেফতার করেছে CBI এদের মধ্যে ৪ জন সম্পর্কে বাবা ও ছেলে। মঙ্গলবারই সকলকে রামপুরহাট আদালতে তোলা হয়। রাজ্য পুলিশ ও CBI মিলিয়ে ভাদু শেখ খুনের মামলায় ৬ জন এবং গণহত্যাকাণ্ডে ২৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়। যার মধ্যে রামপুরহাট-১ নম্বর ব্লক সভাপতি আনারুল হোসেনও আছেন। পরে আনারুল সহ ধৃতদের মধ্যে অনেকেই জামিনে মুক্তি পায়। তবে বেশ কয়েকজন পলাতক ছিল। তাদের মধ্যেই এদিন দুই মামলায় মোট ৮ জনকে গ্রেফতার করল CBI

শুভেন্দু অধিকারীর কনভয়ে ফের দুর্ঘটনা। এবং দুর্ঘটনাস্থল সেই মারিশদায়! এই নিয়ে ৩ বার দুর্ঘটনার কবলে তার কনভয়। সোমবার কাঁথি থেকে কলকাতার দিকে যাচ্ছিল  শুভেন্দু অধিকারীর কনভয়।  বিকেল সোয়া ৪টে নাগাদ মারিশদার বেতালিয়ার কাছে, দিঘা-নন্দকুমার জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনা ঘটে। শুভেন্দু অধিকারীর কনভয়ে থাকা সিআরপিএফ-এর শেষ গাড়িটি, একটি টোটোকে পাশ কাটাতে গিয়ে, উল্টোদিক থেকে আসা লরিতে ধাক্কা মারে। মারিশদায় দুর্ঘটনাগ্রস্ত সিআরপিএফের গাড়ি ও লরি, দুটোকেই আটক করেছে পুলিশ।

গ্রিলের ফলা মাথায় ঢুকে মর্মান্তিক পরিণতি বৃদ্ধার। শরীর খারাপ লাগার জন্য বৃদ্ধা বসতে গিয়েছিলেন রাস্তার ধারে। বসতে গিয়ে মাথা ঘুরে পড়ে যান তিনি। দুর্ঘটনাবশত বৃদ্ধার মাথায় ঢুকে যায় রাস্তার পাশের গ্রিলের একটি লোহার ফলা। উত্তর ২৪ পরগণার বারাসতের ডাক বাংলো মোড়ের ঘটনা। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। এরপরই বারাসত থানার পুলিশ ও দমকল বাহিনী ছুটে আসে। দমকল কর্মীরা এসে গ্রিল কাটতে সক্ষম হন। গ্রিলের লোহার ফলার একটি অংশ বৃদ্ধার মাথায় ঢুকে থাকে। লোহার ফলাটি বের করা সম্ভব হয়নি। তৎক্ষণাৎ বৃদ্ধাকে বারাসত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটল তা তদন্ত করে দেখছে বারাসাত থানার পুলিশ। 

'লীলা-মেলা-খেলা করেই বাঙালিকে ভুলিয়ে রাখতে হবে', মুখ্যমন্ত্রীর অনুদান ঘোষণার পরই দিলীপের তোপ। 'পার্থ-কেষ্টর নাম কে মনে রাখবে?' কটাক্ষ দিলীপের। মুখ্যমন্ত্রীর পুজোর অনুদান ঘোষণা প্রসঙ্গে তীব্র আক্রমণ করেছেন দিলীপ। 'দুর্নীতি থেকে নজর ঘোরাতেই দান-খয়রাতি চলছে'। 'আমি যা বলি সত্য বলি। কারও খারাপ লাগলে আমার কিছু করার নেই। কারও যদি দম থাকে, কলকাতায় বিজেপিকে জিতিয়ে দেখাক। এখানকার বাঙালিদের এটাই ক্যারেকটার', বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ।