লীনাদির ছাদে হোক বা হৃতজিতের বিয়েতে সব্য কী ভাবে তোকে আগলে রাখত! তার সাক্ষী তো আমরা।
আজও বিদেশে, কোনও পুরস্কার মঞ্চে আন্তর্জাতিক তারকারা উঠে দাঁড়িয়ে সম্মান দেখান ‘ব্যান্ডিড ক্যুইন’-এর জন্যই। এই ছবি আমার মাইল ফলক। আমি এই পরিচয় থেকে মুক্তি চাই না।
তৃতীয় বার ক্যান্সারে আক্রান্ত ঐন্দ্রিলা। এ বার ক্যান্সার ওর মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়েছিল। আর কত লড়বে? তবু ‘ব্রেন ডেথ’ হওয়ার পরেও মেয়েটা ফিরে এসেছিল।
অনির্বাণ বললেন, ‘মাত্র একটা কাজ। এক সঙ্গে বেশি ক্ষণ সময়ও কাটাইনি। তার মধ্যেই আশ্চর্য মায়ায় বেঁধে গেল মেয়েটা!’
বিকেল ৫টায় ঐন্দ্রিলাকে নিয়ে যাওয়া হবে টেকনিশিয়ান স্টুডিয়োতে। সন্ধে ৬টায় সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হবে কেওড়াতলা মহাশ্মশানে। সেখানেই শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
সব্যসাচী বলেছে, ‘মিষ্টির জন্যই তো লেখা। ও নেই। আমার দায়িত্ব শেষ। তাই কলমও বন্ধ করলাম। আর জীবনে কলম ধরব না। ফেসবুক পেজটাও মুছে দিলাম।’
রাহুল বললেন, ‘আমি ওঁদের কাছ থেকে দেখিনি। আলাপও ছিল না। কিন্তু ওঁদের প্রচণ্ড শ্রদ্ধা করতাম। সম্মান জানাতাম ওঁদের লড়াইকে। ভালবাসতাম ওঁদের ভালবাসাকে।’
নায়ককে ছাড়া এতটা পথ একা একা পাড়ি দিতে পারবেন তো নায়িকা? নাকি তাঁর হাত ধরতে আসবেন স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা! ঘরের মেয়ে ঘরে ফিরছে, এই আনন্দেই কি তাঁর এত বড় আকাশ আলোয় আলো?
জীতুর ডিপি কালো করে দেওয়া কেন? ওই অভিনেতার বক্তব্য, জীতুর কোনও ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন। সেই খবর পেয়েই নাকি ডিপি কালো করে দিয়েছেন বড় পর্দার ‘সত্যজিৎ রায়’।
শুক্রবার রাতের পোস্টে সব্যসাচী লেখেন, ‘এই মুহূর্তে ঐন্দ্রিলা এক প্রকার সাপোর্ট ছাড়াই আছে। এমন কি ভেন্টিলেশন থেকেও বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে।’