প্রায় পাঁচশো বছর আগে রায়গঞ্জে শুরু হয় এই পুজো। স্বপ্নাদেশ পেয়ে এক সওদাগর বন্দর এলাকায় এই পুজো শুরু করেন। কুলিক নদীর ধারে রায়গঞ্জ বন্দরে শুরু হয় এই দুর্গা পুজোর। অনেকে আবার বলেন বাংলাদেশের এক জমিদার পুজো শুরু করেন। পুজোর সূচনা কবে থেকে তা নিয়ে অনেক মত পার্থক্য রয়েছে। রায়গঞ্জ আদি সার্বজনীন নামে পরিচিত এই পুজো। সেই থেকেই আজও চলে আসছে সেখানে এই পুজো।

পুজোর মধ্যে বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather forecast) জানাল আবহাওয়া দফতর। অষ্টমী থেকে দশমী দক্ষিণবঙ্গের সাত জেলায় বৃষ্টির আশঙ্কা। বঙ্গের সাত জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস। তার মধ্যে রয়েছে কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর। উপকূলের জেলা গুলিতে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির (Rain) সম্ভাবনা। অষ্টমীর দিন থেকেই বৃষ্টি বাড়ার সম্ভাবনা।
 

মহালয়ার (Mahalaya) বিশেষ দিনে উৎসবের আমেজ বাংলায়। বুধবার ভোর থেকেই ঘাটে ঘটে তর্পণ করতে মানুষের ঢল। এই বিশেষ দিনেই হল টালা প্রত্যয়ে (Talapark Prattay) মায়ের চক্ষুদান। এবার ৯৬ বছরে পা দিল টালা প্রত্যয়ের পুজো। কলকাতার বড় পুজো গুলির মধ্যে অন্যতম একটি পুজো এই টালা পার্কের পুজো। উত্তর কলকাতার (North Kolkata) এই পুজোর এবারের থিম ‘নির্বাধ’।

আইপিএল-এ আজ আরও এক রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ। আজকের ম্যাচে মুখোমুখি হবে হায়দরাবাদ-ব্যাঙ্গালোর। আইপিএল -এর ৫২ তম ম্যাচ হতে চলেছে আজ। আবুধাবির বশেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে হবে এই ম্য়াচ। আগের ম্যাচে পঞ্জাবকে সহজেই হারিয়েছিল বিরাটদের দল। এই ম্যাচে তাই বেশ কিছুটা আত্মবিশ্বাসী তারা। আজকের ম্যাচ জিতলে ধোনির দলকে ধরে ফেলবে বিরাটরা। লিগ টেবিলের প্রথম দুইয়ে থাকতে মরিয়া এখন তারা। শেষ তিনটি ম্য়াচে জয় পেয়েছে আরসিবি। আজকের ম্যাচে হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী তারা। এই ম্যাচে ব্যাঙ্গালোরকে আটকাতে চাইবেই হায়দরাবাদ। আজকের এই ম্যাচের দিকেই তাকিয়ে এখন ক্রিকেট প্রেমীরা।

মহালয়ার (Mahalaya) বিশেষ দিনে মন্দিরে মন্দিরে ভিড় জমান দর্শনার্থীরা। এবার মহালয়ায় বন্ধ রয়েছে দক্ষিণেশ্বর মন্দির (Dakshineswar temple)। করোনার (Coronavirus) জেরে ভিড় এড়াতেই এই সিদ্ধান্ত নেয় মন্দির কর্তৃপক্ষ। আগেই মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল সেই কথা। অনেকেরই মন্দির বন্ধ থাকার কথা জানা ছিল না। সেখানে পুজো দিতে গিয়েই ফিরতে হল দর্শনার্থীদের।

মহালয়ার সকাল থেকেই গঙ্গার ঘাটে মানুষের ভিড়।  বারুইপুরের (Baruipur) আদি গঙ্গায় ভোর থেকেই শুরু তর্পণ। সকাল থেকে তর্পণ এর জন্য সাধারণ মানুষের ভিড় দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরের আদি গঙ্গায় (Ganges)। আদি গঙ্গার সদাব্রত ঘাটে হাজার হাজার মানুষ ভিড়। প্রতি বছরই এখানে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ তর্পণের উদ্দেশে যান। প্রতিবছরের মতই এবারও সেখানে দেখা গেল একই ছবি। প্রতি বছরই সেখানে মানুষের ঢল নামে তর্পণ করতে। 

মঙ্গলবার রাতে বাঁশদ্রোণীতে শ্যুটআউট। বাঁশদ্রোণীতে (Bansdroni) প্রমোটারকে লক্ষ্য করে চলল গুলি (Shoot out)। রাত্রি আটটা নাগাদ নিরঞ্জন পল্লী এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। ঘটনায় গুরুতর জখম হয় সাধন বণিক নামে এই প্রমোটার। তাঁকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অর্পণ চক্রবর্তী এবং বুবাই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। প্রমোটিং সংক্রান্ত বিবাদের জেরেই খুনের চেষ্টা বলে অনুমান। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

মহালয়ার (Mahalaya) ভোর থেকেই গঙ্গার ঘাটে মানুষের ঢল। একই ছবি দেখা গেল গঙ্গাসাগরেও (Gangasagar)। অসংখ্য মানুষ ভিড় জমিয়েছে সেখানে। মহালয়ার ভোরে পুণ্যস্নান সারলেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী। গঙ্গাসাগরে পুণ্যস্নান সারলেন বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা। সেখানে গঙ্গাস্নান সেরে কপিলমুনি মন্দিরে পুজো দেন তিনি। সকলের মঙ্গল কামনা করেই তিনি পুজো দিয়েছেন। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনটাই জানালেন বঙ্কিম হাজরা।

মহালয়ার সকাল মানেই তর্পণ (Mahalaya)। এদিন সকাল থেকেই ঘাটে ঘাটে ভিড় জমায় মানুষ। প্রতিবছরের মতো এবছরও মহালয়ার সকাল থেকেই গঙ্গার ঘাটে ঘাটে মানুষের ঢল। তর্পণ করতে ভিড় জমিয়েছেন সাধারণ মানুষ। প্রতি বছরের মতো এবছরেও বাবুঘাটে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। ভোর থেকেই হাজার হাজার মানুষের ঢল বাবুঘাটে (Babughat)। করোনা বিধিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই তর্পণ করতে দেখা গেল সেখানে।

মহালয়া মানে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের কন্ঠে চণ্ডীপাঠ। একসময় গোঁড়া রক্ষণশীল ব্রাহ্মণসমাজ এর বিরোধিতা করেছিল। 'পুণ্য মহালয়ার ভোরে অব্রাহ্মণের কণ্ঠে চণ্ডীপাঠ শোনা মহাপাপ', এমন কথাও বলেছিল রক্ষণশীল ব্রাহ্মণসমাজ। বাঙালির দুর্গাপুজোর সূচনা হয় মহালয়ায়। আর সেই মহালয়ার সাথে জড়িয়ে রয়েছে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের নাম। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের যে ধরনের চণ্ডীপাঠ আমরা এখন শুনি, প্রথম দিকে কিন্তু উনি ওই ভাবে উচ্চারণ করতেন না। পুরো দলটিকে যথাযথ পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করেছিলেন অধ্যাপক অশোকনাথ শাস্ত্রী বেদান্ততীর্থ মহাশয়। এই অনুষ্ঠানটি আবার ষষ্ঠীর সকালে ফিরে এসেছিল ১৯৩৬ সালে। নাম ছিল ‘মহিষাসুর বধ’। ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হতে থাকে এই অনুষ্ঠান।