সূর্যের রাশি পরিবর্তনের পর এবং এক মাস খরমাসের পরে ১৫ মার্চ মীন সংক্রান্তি উদযাপিত হবে। এই সময় সমস্ত মাঙ্গলিক কাজ বন্ধ থাকবে। তবে এই সময়টি পূজা ও দান-খয়রাতের দিক থেকে খুবই ভালো। 
 

এবার ২০২২ সালের ১৮ মার্চ দোল ও হোলি উৎসব উদযাপিত হবে। ভাদ্র কালের কারণে , ন্যাড়া পোড়া ১৭ এবং ১৮ মার্চ মধ্যরাতে অনুষ্ঠিত হবে। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে ন্যাড়া পোড়ার সময় কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করলে জীবনের সমস্ত সমস্যার অবসান ঘটে। এখানে এই প্রতিকার সম্পর্কে জানুন.
 

সম্প্রতি ময়ূরের ডিম চুরি করতে গিয়েছিলেন এক ব্যক্তি। আর তার ফলও পান একেবারে হাতেনাতেই। ভাইরাল হয়েছে এমনই একটি ভিডিও। 

অবশ্য ক্ষমতায় এলে নিজের হুঁশ হারাবেন না বলে জানিয়েছেন ভগবন্ত। ভোট গণনা শুরুর আগেই, বুধবার তিনি বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী বা সিএম-র অর্থ হল কমন ম্যান। আমাদের দল যদি ক্ষমতায় আসে এবং আমি মুখ্যমন্ত্রী হই, তবুও আমি এক সাধারণ মানুষই থাকব। তাতে কোনও পরিবর্তন আসবে না।"

গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে এবার সবচেয়ে বেশি চর্চায় তৃণমূল কংগ্রেস।  পোস্টাল ব্যালটের গণনা শুরু হতেই প্রাথমিক ট্রেন্ডে দেখা গিয়েছে তৃণমূল-এমজিপি জোট চারটি আসনে এগিয়ে গোয়ায়। এহেন পরিস্থিতি তোপ দাগলেন  বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ ।

বছরের তৃতীয় মাস মার্চ। পাশাপাশি রাশিচক্রের নবম রাশি ধনু। এই রাশির অধিকর্তা গ্রহ মঙ্গল। এই রাশির জাতক-জাতিকারা একটু চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। জেনে নেওয়া যাক বছরের তৃতীয় মাস ধনু রাশির উপর কেমন প্রভাব ফেলবে-

উত্তরপ্রদেশের চূড়ান্ত ইভিএম ভোটিং পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এবার মোট ভোট পড়েছে ৬০.৮ শতাংশ। ২০১৭ সালে ভোটদানের হার ছিল ৬১.১ শতাংশ। এবার মহিলাদের ভোটদানের হার ৬২.২ শতাংশ। 

বুথ ফেরত সমীক্ষাতেও দেখা গিয়েছে এবার পঞ্জাবের বিধানসভা নির্বাচনে মুখ থুবড়ে পড়তে চলেছে কংগ্রেস। যার কারণে উঠেছে পরিবর্তনের হাওয়া। আর তাই পরিবর্তন হিসেবে এবার সেখানে মানুষের বেশি ভরসা রয়েছে আম আদমি পার্টির দিকেই। বিভিন্ন সংস্থার বুথ ফেরত সমীক্ষা থেকেও সেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল।

মণিপুরে বিধানসভায় রয়েছে মোট ৬০টি আসন। ২৮ ফেব্রুয়ারি এবং ৫ মার্চ এখানে দুই দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছে। এখানে মূল লড়াইটা অবশ্যই কংগ্রেস জোট এবং বিজেপি জোটের মধ্যে। ভোটের আগে জনমত সমীক্ষা থেকে শুরু করে ভোটগ্রহণের পর বুথ ফেরত সমীক্ষা-সবেতেই বিজেপি জোট-কে এগিয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। সত্যি সত্যি গণনায় কি বিজেপি-র ভাগ্যেই শিকে ছিঁড়বে তা পরিস্কার হয়ে যাবে ঘণ্টাখানেকের মধ্যে। 

উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় রয়েছে মোট ৪০৩টি আসন। এবার উত্তর প্রদেশে ৭ দফায় নির্বাচন হয়েছে। ১০ ফেব্রুয়ারি উত্তরপ্রদেশে প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছিল। এরপর ধাপে ধাপে ১৪, ২০,২৩ এবং ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোটগ্রহণ হয়। মার্চ মাসের ৩ মার্চ এবং ৭ মার্চ ষষ্ট ও সপ্তম দফার ভোটগ্রহণ হয়।