সংক্ষিপ্ত
- আবার শিরোনামে টলি পাড়া
- অর্থ তচ্ছরুপের নতুন অঙ্ক উঠে এল সামনে
- মোটের ওপর বকেয়া পাঁচ কোটি
- সমস্যার মুখে এবার টেকনিক্যাল সরঞ্জাম সরবরাহকারিরা
বেশ কয়েক মাস ধরেই অর্থ সঙ্কটে টলিপাড়া। অর্থ পাচ্ছে না অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। সেই দাবি একাধিকবার তুলেধরেছিলেন তারা। এবার সেই তালিকায় যোগ দিলেন টলিপাড়ায় ক্যামেরা-লাইট সরবরাহকারীরাও। মোটা অঙ্কের টাকা বাকি পড়েছে তাদেরও। ফলেই এবার সরব হলেন তারা। মেটাতে হবে বকেয়া অর্থ, সাংবাদিক সন্মেলনে সেই প্রসঙ্গই তুলেধরলেন সিনে ভিডিও অ্যান্ড স্টেজ সাপ্লায়ার ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন।
টলিউডের অর্থ সঙ্কটের কথা বেশ কয়েকমাস ধরে খবরের শিরোনামে উঠে আসার পরই আবার নয়া মোড় নিল অর্থ তচ্ছরুপ কাণ্ড। একের পর এক ধারাবাহিক যখন বন্ধের মুখে পড়ছে, প্রতিশ্রুতি পালনে যখন ব্যর্থ হচ্ছে প্রযোজক সংস্থা, ঠিক তখনই নতুন করে প্রশ্ন তুলল ধারাবাহিকের সরঞ্জাম সরবরাহকারীরা।
প্রতিদিন অধিকাংশ ধারাবাহিকেরই শ্যুটিং হয়ে থাকে এদের ওপর ভর করে। প্রয়োজন মতন লাইট, গাড়ি, ক্যামেরা সরবরাহ করে থাকেন তারা। কিন্তু সময় মতন হাতে পাওয়া গেল না অর্থ। ফলেই সমস্যার সন্মুখীন হতে হচ্ছে তাদের। সেই খবরই এবার প্রকাশ্যে আনলেন তারা। বকেয়া টাকা মেটাতে না পাড়ার জন্য অভিষোগের আঙুল উঠল প্রযোজক রানা সরকার, সুব্রত রায়ের বিরুদ্ধে। সঙ্গে উঠে এলো আরও অনেক প্রযোজকের নাম। কেবলমাত্র এই দুই প্রযোজকের কাছ থেকেই বকেয়া অর্থের পরিমাণ প্রায় পাঁচ কোটি টাকা।
আর্টিস্ট ফোরামের পর এবার সিনে ভিডিও অ্যান্ড স্টেজ সাপ্লায়ার ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন-এর এই অভিযোগে আবারও অর্থ তচ্ছরুপের ছাপ উঠে এলো, ফলেই কাটছে না দুর্যোগ, সঙ্কটের মুখে বাংলার ধারাবাহিক, অর্থ না পেলে কোন পথে হাঁটবেন সরবরাহকারীরা, সে বিষয় যদিও স্পষ্ট ভাবে কিছু জানানো হয়নি তাদের পক্ষ থেকে।