সংক্ষিপ্ত

রাজনীতির ময়দান থেকে শুরুকরে সিনেমার পর্দা, আবার ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে স্টারডার্ম। টলিউডে পা রাখার পর থেকে দীপক অধিকারে পলকে আট থেকে আশির প্রিয় অভিনেতা দেব হয়ে ওঠেন।

দেব মানেই টলিপাড়ার সুপারস্টার (Tollywood Superstar)। চ্যালেঞ্জ হোক বা পরাণ যায় জলিয়া রে, একের পর এক কমার্সিয়াল হিট ছবি দেব উপহার দিয়ে গিয়েছেন টলিউডের (Tollywood) দর্শকদের। কিন্তু কোথাও গিয়ে যেন সেই পুরোনো লুকে খোকাবাবু (Khokababu) আজ উধাও। দেব একাধিকবার সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, যে তিনি বরাবরই ব্যালন্স বিষয়টা ভিষণ রকমভাবে পচন্দ করেন। ব্যালন্স করে চলাটা দেব (Dev) বারে বারে প্রমাণও করেছেন। রাজনীতির ময়দান থেকে শুরুকরে সিনেমার পর্দা, আবার ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে স্টারডার্ম। চলিউডে পা রাখার পর থেকে দীপক অধিকারে পলকে আট থেকে আশির প্রিয় অভিনেতা দেব হয়ে ওঠেন। তাঁর প্রতিটি ছবি এক কথায় বলতে গেলে ভক্তদের মন ছুঁয়ে যায়। 

তবে নিন্দুকের অভাব নেই। আর সেই সুবাদেই বারে বারে প্রশ্নের মুখে উটে এসেছে দেবের অভিনয় দক্ষতা। ঠিক কতটা পটু দেব অভিনয়ে, তকটা দক্ষতার সঙ্গে তিনি নিজেকে প্রমাণ করতে পারেন! তা নিয়ে বারে বারে প্রশ্ন উঠলেও নিরব থএকেছেন সুপারস্টার। আর এবার নিজের কাজ দিয়ে তা প্রমাণ করছেন। না, কেবল খোকাবাবু নন তিনি, বরং কবীর থেকে শুরু করে শঙ্কর, সব চরিত্রকেই তিনি নিজের করে নিয়ে ভেঙে গড়তে সিদ্ধ হস্ত। সম্প্রতি টনিক প্রমোশনে মুখ খুলে এই সুপারস্টার জানান. সিনেমার জগতে এখন নেই তেমন কোনও স্টারডার্ম, ছবির কনন্টেন্ট ও চরিত্রই এখন সুপারহিরো। আর ঠিক সেই পথে পা বাড়িয়েই গত আট বছর ধরে একের পর এক চিত্রনাট্য নির্ভর ছবি তৈরি করছেন দেব। 

 

View post on Instagram
 

 

বুঁনোহাস থেকে শুরু করে সাঁঝবাতি, গোলেন্দাজ, পাসওয়ার্ড, বা টনিক, যে কোনও ছবিকেই যদি সামনে রাখা যায়, তবে এক কথায় বলতে গেলে তা নিঃসন্দেহে ঝড় তোলে ভক্তমনে। বক্স অফিসে তার প্রভাবও নেহাতই কম নয়। পাশাপাশি সদ্য মুক্তি প্রাপ্ত টনিক নিয়ে মখ খুলে দেব জানান, যে তিনি এই ছবি নিয়ে খুব উৎসাহী ছিলেন, কারণ এই ধরনের কোনও চরিত্র এর আগে তিনি করেননি। টনিকের চরিত্র এক কথায় ফ্রেশ, গল্পটি শোনা মাত্রই তিনি হ্যাঁ বলে দিয়েছিলেন, ছবিটির মধ্যে ঠিক যতটা এনার্জি রয়েছে, ঠিক ততটাই রয়েছে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা। যার ফলে ছবিটি করে তাঁর বেশ ভালো লাগে, দর্শকদেরও পছন্দ হবে তাঁর আশা।