সংক্ষিপ্ত

পরিবারের সকলের মুখে হাসি ফেরাতে মরিয়া মিঠাই অবশেষে মোদক পরিবারে ফিরিয়ে আনছে খুশির আমেজ, লক্ষ্যে এবার শ্রীতমার ট্রফি। 

সিদ্ধার্থের দিন দিন পরিবর্তণ  ক্রমেই যেন মোদক পরিবারের জন্য সুদিন ফিরিয়ে আনতে সক্ষম। সম্পর্কের সুক্ষ্ম ছেঁড়া তারগুলোকে জুড়তে বর্তমানে মরিয়া মিঠাই। একে একে কাটছে বিপদ। এবার লক্ষ্যে শ্রীতমার ট্রফি, বাড়িতে নানান সমস্য়ার মধ্যেই সে পৌঁছে যায় ফাইনাল রাউন্ডে। এখন দেখার বাড়িতে ট্রফি নিয়ে এসে সকলকে ঠিক কতটা খুশি করে তুলতে পারে সে। ঠিক আর আগেই সকলকে চমকে দিয়ে লোন নিয়ে বাবার পাশে দাঁড়ায় সিদ্ধা্ত। শুধু তাই নয়, সিদ্ধার্থকে বাবার পাশে দাঁড় করিয়ে মোদক পরিবারে বড় চমক নিয়ে এলো সে। টাকা দিতে না পারায় মিঠাইয়ের সঙ্গে সরমেশ পৌঁছে যায় সিদ্ধার্থেরঅফিসে। সেখান থেকেই শুরু নতুন জল্পনা।

সামনে উঠে আসে তিস্তার অন্যরূপ। তা দেকে রীতিমত অবাক মিঠাই। তবে শেষ রক্ষা করল সিড। অপমামে অপমানে যখন জর্জরিত সিদ্ধার্থের বাবা, ঠিক তখনই চেক নিয়ে এসে হাজির সিড। মুহূর্তে সমস্যার সমাধান। তবে বাবার এখন শরীর খারাপ, তাই বাবা যাতে কোনও রকমের চিন্তা না করে, তাই বেশ কিছু বিনিয়োগ কারীর সঙ্গেও কথা বলে নিয়েছে সিদ্ধার্থ। তারই মাঝে আবার তাঁকে পারি দিতে হল মুম্বইতে। ফিরে এসে পরিবারের কোন রূপ দেখবে সে! মিঠাই কি পারবে সিদ্ধার্থের অবর্তমানে সবটা সামলে রাখতে, অন্যদিকে আবার শ্রীতমা ও রাতুলের মদ্যে বাড়ছে সম্পর্ক। এবার সেই সূত্রেই কি একে অন্যের কাছে আসবে! এখন একমাত্র চিন্তা হল সোমা, পারিবারিক বচসার কারণে সোমের দখলে বর্তমানে তিন দোকান। আর তাতেই লঙ্ঘণ করা হচ্ছে এই পরিবারের ব্যবসায়ের একাধিক রীতিনীতি। যা থেকে ফুড লাইসেন্সও বাতিল হতে পারে তাদের। এই খবর কানে আসা মাত্রই সমরেশ জানিয়ে দেন সোম যেন ব্যবসা আলাদা করে নেয়।  

টিআরপি (TRP) তালিকার বরাবরই সবার উপরে স্থান টাকা করে রেখেছে। যবে থেকে এই ধারাবাহিক (Bengali Serials)  মুক্তি পেয়েছে তবে থেকেই দর্শকের মনে এর জায়গা সবার উপরে। মজাদার গল্প সঙ্গে খুনসুটিতে ভরপুর এই ধারাবাহিকে চিত্রনাট্যে (Script) ছোট-বড় সব বয়সের রসদ লুকিয়ে রয়েছে পরতে পরতে। আর ঠিক সেই কারনেই এই ধারাবাহিক পরিবারের সকলের কাছেই হয়ে উঠেছে প্রিয়। রাত আটটা বাজলে ড্রইংরুমে মিঠাই দেখা চাই বাংলা ধারাবাহিকে দর্শকদের কাছে এমনই প্রভাব বিস্তার করেছে জি বাংলা ধারাবাহিক (Zee bangla) মিঠাই (Mithai)।