সংক্ষিপ্ত

চিৎকার করতে গিয়ে উঠল বুকে ব্যাথা, তড়িঘড়ি সকলকে খবর দিল মিঠাই, ডাক্তার ডেকে নিয়ে এলো সিড। নানারকম রাগ মান অভিমান এর মাঝেও মিঠাই লক্ষ্য করলো সিদ্ধার্থ বেশ চিন্তায় রয়েছে তার বাবাকে নিয়ে।

টিআরপি (TRP) তালিকার বরাবরই সবার উপরে স্থান টাকা করে রেখেছে। যবে থেকে এই ধারাবাহিক (Bengali Serials)  মুক্তি পেয়েছে তবে থেকেই দর্শকের মনে এর জায়গা সবার উপরে। মজাদার গল্প সঙ্গে খুনসুটিতে ভরপুর এই ধারাবাহিকে চিত্রনাট্যে (Script) ছোট-বড় সব বয়সের রসদ লুকিয়ে রয়েছে পরতে পরতে। আর ঠিক সেই কারনেই এই ধারাবাহিক পরিবারের সকলের কাছেই হয়ে উঠেছে প্রিয়। রাত আটটা বাজলে ড্রইংরুমে মিঠাই দেখা চাই বাংলা ধারাবাহিকে দর্শকদের কাছে এমনই প্রভাব বিস্তার করেছে জি বাংলা ধারাবাহিক (Zee bangla) মিঠাই (Mithai)।

অসুস্থ হয়ে পড়লেন সিদ্ধার্থ মোদকের বাবা সমরেশ। পিকনিক থেকে ফেরা মাত্রই পাল্টে গেল মোদক পরিবারের চেনা ছবি। সবাইকে আনন্দ দিতে ও হাসিখুশি রাখার জন্যই দাদাই পরিকল্পনা করে পিকনিক হবে বলে স্থির করেছিলেন। সেই পিকনিক থেকে আসার পরে পাল্টে গেল মোদক পরিবারের ব্যবসায়ের রূপ। মোদক পরিবারের ব্যবসার মূল ভিত্তি হলো মানুষের বিশ্বাস অর্জন করা। সঠিক সঠিক দামে মানুষকে ভাল খাবার তুলে দেওয়ার চেষ্টায় করে এসেছেন দিনের-পর-দিন সিদ্ধেশ্বর মোদক।

আরও পড়ুন- Uma: মায়ের চাপে পড়ে কি আলিয়াকেই বিয়ে করতে বাধ্য হবে অভি, প্রোমো ঘিরে চাঞ্চল্য

আরও পড়ুন- Kori Khela: সৃজা কি অবশেষে পারমিতাকে মায়ের জায়গাই দিল, কোন নতুন বিপদ অপেক্ষায়

সেই ব্যবসার এখন প্রাণকেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে মিঠাই। অন্যদিকে পারিবারিক বচসার কারণে সোমের দখলে বর্তমানে তিন দোকান। আর তাতেই লঙ্ঘণ করা হচ্ছে এই পরিবারের ব্যবসায়ের একাধিক রীতিনীতি। যা থেকে ফুড লাইসেন্সও বাতিল হতে পারে তাদের। এই খবর কানে আসা মাত্রই সমরেশ জানিয়ে দেন সোম যেন ব্যবসা আলাদা করে নেয়। আশ্রম থেকে ফেরা মাত্র এই খবর উঠে যায় সিদ্ধেশ্বর মোদক এর কানে।

অন্যদিকে ব্যবসার ভালো উন্নতির কথা লক্ষ্য করে সমরেশ ঠিক করেছিলেন একটি বড় মিষ্টি হাব বানাবেন। ঘটনাচক্রে যে কন্টাক্ট পেয়েছে সিডের কম্পানি। কিন্তু যারা বিনিয়োগ করতে চান তারাই বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় এই খাবার নিয়ে নানান লেখালেখি হওয়ার ফলে বেশ কিছুটা পিছিয়ে গেলেন। অন্যদিকে যারা নির্মাণের কন্টাক্ট পেয়েছিলেন তারাও বেজায় বিপাকে। এই দুয়ের মাঝে পড়ে বর্তমানের নাজেহাল অবস্থা সমরেশের। চিৎকার করতে গিয়ে উঠল বুকে ব্যাথা, তড়িঘড়ি সকলকে খবর দিল মিঠাই, ডাক্তার ডেকে নিয়ে এলো সিড। নানারকম রাগ মান অভিমান এর মাঝেও মিঠাই লক্ষ্য করলো সিদ্ধার্থ বেশ চিন্তায় রয়েছে তার বাবাকে নিয়ে। অন্যদিকে দাদুর মন বেশ খারাপ শেষে কিনা পরিবর্তে এভাবে ভেঙ্গে যাবে!