সংক্ষিপ্ত

মিমি আর ব্রালেট? ভাবা যায় না। কিন্তু এমন বিস্ফোরণই ঘটিয়েছেন সাংসদ। তার উপরে চোখে ‘কালা চশমা’! সব মিলিয়ে নায়িকা যেন বারুদ।


কালীপুজোর পরে মিমি চক্রবর্তীর সাজে আতসবাজির রোশনাই! তিনি যে পাশ্চাত্য পোশাক পরেন না তা নয়। সম্প্রতি তাঁর কালো অফশোল্ডার গাউন পরা ছবি ভাইরাল। তা বলে মিমি আর ব্রালেট? ভাবা যায় না। কিন্তু এমন বিস্ফোরণই ঘটিয়েছেন সাংসদ। তার উপরে চোখে ‘কালা চশমা’! সব মিলিয়ে নায়িকা যেন বারুদ। বিস্ফোরণের উষ্ণতায় তাপ চড়িয়েছেন ভাইফোঁটার সকালেই। টলিউড বলছে, আসলে বলিউডে বসে টলিউডের ফ্যাশন দুনিয়াও নাকি নিয়ন্ত্রণ করছেন উরফি যাদব! এ সব নাকি তাঁরই সৌজন্যে।

এ দিন মিমির ইনস্টাগ্রামে জ্বলছে চারটি ছবি। দুধসাদা পালকের মতো নরম শিফনের সিক্যুয়েন ব্রালেট। তাতে একই রঙের চুমকির কাজ। কোমর কামড়ে সাদা লেহেঙ্গা। দুই কাঁধ ছড়িয়ে শিফনের দু’পাট্টা। উন্মুক্ত বক্ষদেশ, নাভি।

 

 

সে সবে নির্লিপ্ত নায়িকা। তাঁর যেন যত মনোযোগ হাতের কালা চশমায়। কখনও দাঁতে আলতো কামড়ে ধরেছেন সেটিকে। কখনও চোখে পরে পোজ দিয়েছেন। হাত খোঁপা, সাদা পাথরের ঝুমকো, ঠোঁটের গাঢ় লাল লিপস্টিক, ডান হাতের কব্জির কাছে ট্যাটু— সব মিলিয়ে অভিনেত্রী দুরন্ত।

 

 

ছবি দিয়ে অনুরাগীদের থেকে মতামতও জানতে চেয়েছেন। ‘চোখে রোদ চশমা থাকবে কি থাকবে না?’ প্রশ্ন মিমির। মন্তব্য বাক্সেও সমান আগুন ঝরেছে। কেউ বলেছেন, মিমি দিন দিন উষ্ণতর থেকে উষ্ণতম হয়ে উঠছেন।

 

 

কারওর দৃষ্টি নায়িকার সরু কোমর, নাভিকুণ্ডে! অভিনেত্রীর এই রূপ সচরাচর দেখা যায় না। বরং পোশাকে নুসরত জাহান যতটা খোলামেলা মিমি ততটাই সংযত। ফলে, তাঁর ‘সাহসিনী’ লুকে ঘায়েল সামাজিক পাতা ব্যবহারকারীরা।

 

 

দীপাবলিতে এই মিমি চক্রবর্তীই প্রচণ্ড স্নিগ্ধ। সেই সাজও মন কেড়েছিল সবার। নুসরতের মতোই সে দিন সেজে উঠেছেন টলিউডের আরও এক সাংসদ-তারকা। সমস্ত পুজোয়, উদযাপনে তিনি সবার সঙ্গে। দুর্গাপুজোয় শাড়িতে শারদসুন্দরী। দীপাবলিতে মাটির প্রদীপ হাতে লেহেঙ্গা-চোলিতে অপরূপা। সঙ্গে মানানসই কুন্দনের গয়না।