সংক্ষিপ্ত

সময় যত এগোচ্ছে ততই যে পল্লবীর মৃত্যু মামলা নিয়ে জল্পনা বাড়ছে। পল্লবীর পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, সম্প্রতি সাগ্নিক তার এবং তার বাবার নামে  নিউটাউনে ৮০ লাখ টাকা দিয়ে একটি ফ্ল্যাট কেনেন। যেখানে মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে সাহায্য করেছিলেন পল্লবী চক্রবর্তী। এমনকী দুজনে মিলে গাড়িও কিনেছিলেন তারা, সেখানেও অনেক টাকা দিয়েছিলেন পল্লবী। টেলি অভিনেত্রী পল্লবী দে-র মৃত্যুর পর থেকেই তাকে ঘিরে এখনও উত্তেজনা তুঙ্গে। গতকাল গভীর রাত পর্যন্ত গড়ফা থানায় জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয় সাগ্নিককে। আজ গড়ফা থানায় আত্মহত্যার প্ররোচণার অভিযোগ আনতে চলেছে পল্লবীর পরিবার। তবে এখনও পর্যন্ত পল্লবীর পরিবারের পক্ষ থেকে কোনও মামলা রুজু করা হয়নি। এখনও আত্মহত্যার মামলা হিসেবেই এটাকে দেখছে পুলিশ।

পল্লবীর মৃত্যুর পর থেকেই কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছে তার প্রেমিক সাগ্নিক চক্রবর্তী। রবিবার সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটে গড়ফার ফ্ল্যাটে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় পল্লবীর নিথর দেহ। তবে কোনও সুইসাইড নোট এখনও পর্যন্ত উদ্ধার হয়নি ঘর থেকে। পল্লবীর আকস্মিক মৃত্যুকে খুন বলে দাবি করছেন প্রয়াত অভিনেত্রীর বাবা। পল্লবীর রহস্য মৃত্যুতে সন্দেহের তির তার  লিভ-ইন পার্টনারের দিকে।  অভিনেত্রীর লিভ-ইন পার্টনারকেও রাখা হয়েছে পুলিশি হেফাজতে। শনিবার থেকে ঠিক কী কী ঘটেছিল তা খতিয়ে জানছে পুলিশ। খুন-আত্মহত্যা জল্পনার মাঝেই সাগ্নিকের চরিত্র নিয়ে একাধিক চাঞ্চল্যকর খবর সামনে আসছে। মৃত্যুর পর থেকেই একের পর এক রহস্য বেরিয়ে আসছে। এবার জানা যাচ্ছে অভিনেত্রীর সঙ্গে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট ছিল তার লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীর। সূত্রের খবর, জয়েন্ট ফিক্সড অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ টাকার ফিক্সড ডিপোজিট রয়েছে দুজনের নামে। ইতিমধ্যেই একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও পাওয়া গিয়েছে পল্লবীর নামে যার নমিনি প্রেমিক সাগ্নিক। 

সময় যত এগোচ্ছে ততই যে পল্লবীর মৃত্যু মামলা নিয়ে জল্পনা বাড়ছে। পল্লবীর পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, সম্প্রতি সাগ্নিক তার এবং তার বাবার নামে  নিউটাউনে ৮০ লাখ টাকা দিয়ে একটি ফ্ল্যাট কেনেন। যেখানে মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে সাহায্য করেছিলেন পল্লবী চক্রবর্তী। এমনকী দুজনে মিলে গাড়িও কিনেছিলেন তারা, সেখানেও অনেক টাকা দিয়েছিলেন পল্লবী। টেলি অভিনেত্রী পল্লবী দে-র মৃত্যুর পর থেকেই তাকে ঘিরে এখনও উত্তেজনা তুঙ্গে। গতকাল গভীর রাত পর্যন্ত গড়ফা থানায় জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয় সাগ্নিককে। আজ গড়ফা থানায় আত্মহত্যার প্ররোচণার অভিযোগ আনতে চলেছে পল্লবীর পরিবার। তবে এখনও পর্যন্ত পল্লবীর পরিবারের পক্ষ থেকে কোনও মামলা রুজু করা হয়নি। এখনও আত্মহত্যার মামলা হিসেবেই এটাকে দেখছে পুলিশ।

 

 

খুন-আত্মহত্যা জল্পনার মাঝেই সাগ্নিকের চরিত্র নিয়ে একাধিক চাঞ্চল্যকর খবর সামনে আসছে। শোনা যাচ্ছে,গড়ফার যে ফ্ল্যাটে পল্লবী এবং সাগ্নিক থাকতেন,  সেখানে নাকি স্বামী-স্ত্রীর পরিচয়ে থাকতেন তারা, বিবাহিত বলেই নিজেদের সম্পর্ককে দাবি করেছিলেন।  পল্লবীর রহস্য মৃত্যুর খবর ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। তার ছবি ও ভিডিও নিয়েও চর্চার শেষ নেই। অভিনেত্রীর শেয়ার করা ভিডিও ছবি নিয়ে উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে। যেখানে পয়লা বৈশাখের দিনের ছবিতে পল্লবীর কপালে সিঁদুর দেখা যাচ্ছে। এটা দেখেই নেটিজেনদের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন, এটা কি ভুল করে পরেছিলেন না তুলতে ভুলে গিয়েছিলেন?যদিও পল্লবী ও সাগ্নিকের পরিবারের দাবি তারা দুজনেই লিভ-ইন করতেন। তারা বিবাহিত ছিলেন না। সাগ্নিকের একাধিক সম্পর্ক জেনেও তার সঙ্গে  রিলেশনশিপে ছিলেন পল্লবী। পুলিশি জেরায় সাগ্নিক জানিয়েছেন, তিনিও চেয়েছিলেন পল্লবীর সঙ্গে থাকতে। এমনকী আগের বিয়ে থেকে বেরিয়ে আসেত বিবাহবিচ্ছেদের আইনি পদক্ষেপও নিয়েছিলেন সাগ্নিক। তবে কে এই নির্মম পরিণতি? বয়ফ্রেন্ডের একাধিক নারীসঙ্গই আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দিয়েছিল পল্লবীকে, তেমনটাই মনে করছেন কাছের মানুষরা।

আরও পড়ুন-বিয়ের জল্পনার মাঝেই বোমা ফাটালেন অর্জুন, তবে কি মালাইকার সঙ্গে ছাদনাতলায় যেতে নারাজ অভিনেতা?

আরও পড়ুন-লাস্যে ভরা মাখনের মতো শরীরে উপচে পড়ছে যৌনতা, কিলার লুকে আগুন জ্বালালেন নুসরত

আরও পড়ুন-ঠান্ডা মাথায় ছক কষেই কি পল্লবীকে খুন করেছে সাগ্নিক? গভীর রাতের জেরায় উঠে এল নয়া তথ্য