সংক্ষিপ্ত
পল্লবীর রহস্য মৃত্যুতে যেন বেশ ভালভাবেই জড়িয়ে পড়েছে লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তী। পল্লবীর রহস্য মৃত্যুতে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে প্রয়াত অভিনেত্রীর লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীকে।এবার পল্লবীর রহস্য মৃত্যুর মামলায় গ্রেফতার হওয়া প্রেমিক সাগ্নিক চক্রবর্তীকে ৯ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিল আলিপুর আদালত। আগামী ২৬ শে মে পর্যন্ত সাগ্নিককে পুলিশ কাস্টডিতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে বিচারক। আজ দুপুরেই আলিপুর আদালতে পেশ করা হয়েছে পল্লবীর লিভ-ইন পার্টনারকে।
পল্লবীর রহস্য মৃত্যুতে যেন বেশ ভালভাবেই জড়িয়ে পড়েছে লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তী। পল্লবীর রহস্য মৃত্যুতে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে প্রয়াত অভিনেত্রীর লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীকে। গতকাল অর্থাৎ মঙ্গলবারই আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছে সাগ্নিক। এবার পল্লবীর রহস্য মৃত্যুর মামলায় গ্রেফতার হওয়া প্রেমিক সাগ্নিক চক্রবর্তীকে ৯ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিল আলিপুর আদালত। আগামী ২৬ শে মে পর্যন্ত সাগ্নিককে পুলিশ কাস্টডিতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে বিচারক। আজ দুপুরেই আলিপুর আদালতে পেশ করা হয়েছে পল্লবীর লিভ-ইন পার্টনারকে।
রবিবার সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটে গড়ফার ফ্ল্যাটে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় পল্লবীর নিথর দেহ। মৃত্যুর পর কোনও সুইসাইড নোট এখনও পর্যন্ত উদ্ধার হয়নি অভিনেত্রীর ফ্ল্যাট থেকে। পল্লবীর আকস্মিক মৃত্যুকে খুন বলে দাবি করছেন প্রয়াত অভিনেত্রীর বাবা। পল্লবীর রহস্য মৃত্যুতে সন্দেহের তির তার লিভ-ইন পার্টনারের দিকে। অভিনেত্রীর লিভ-ইন পার্টনারকেও আগামী ২৬ শে মে পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে থাকতে হবে। পল্লবীর মৃত্যুর পর থেকেই কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছে তার প্রেমিক সাগ্নিক চক্রবর্তী। খুন থেকে প্রতারণা সহ একাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে সাগ্নিকের বিরুদ্ধে। পাশাপাশি চরিত্র নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলেছে পল্লবীর পরিবার।
সাগ্নিকের আইনজীবী ইতিমধ্যেই আদালতে অভিযুক্তর জামিনের আবেদন জানিয়েছেন। তিনি বলেন এই ঘটনা প্রণয় ঘটিত সম্পর্কের কারণেই হয়েছে। এদিকে পল্লবীর পরিবারের আইনজীবী এই জামিনের বিরোধিতা করে জানিয়েছেন, পল্লবীর মৃত্যুর সময় ওই ফ্ল্যাটে সাগ্নিক ছাড়া আর কেউ উপস্থিত ছিল কিনা তাও খতিয়ে দেখতে হবে। এবং সবকিছু নিখুঁত করে খতিয়ে দেখতেই পুলিশি হেফাজতে থাকতে হবে সাগ্নিক চক্রবর্তীকে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সাগ্নিকের মাসিক আয় প্রায় ২০ হাজার টাকা। কিন্তু এই সামান্য় মাইনের চাকরিতেই বিলাসবহুল জীবনযাপন করত সে। লাখ লাখ টাকার উপহার থেকে অডি গাড়ি কী ছিল না সাগ্নিকের। কিন্তু এত টাকা কে দিত সাগ্নিককে, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পল্লবী ও সাগ্নিক মিলে কিছু সম্পত্তি কিনেছিলেন। জেরায় সেই সম্পর্কে সাগ্নিকের কাছে বিশদ তথ্যও জানতে চাওয়া হয়। এছাড়াও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেরও ডিটেলস চাওয়া হয়। সাগ্নিকের একাধিক সম্পর্ক জেনেও তার সঙ্গে রিলেশনশিপে ছিলেন পল্লবী। পুলিশি জেরায় সাগ্নিক জানিয়েছেন, তিনিও চেয়েছিলেন পল্লবীর সঙ্গে থাকতে। এমনকী আগের বিয়ে থেকে বেরিয়ে আসতে বিবাহবিচ্ছেদের আইনি পদক্ষেপও নিয়েছিলেন সাগ্নিক। তবে কে এই নির্মম পরিণতি হল পল্লবীর? বয়ফ্রেন্ডের একাধিক নারীসঙ্গই আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দিয়েছিল পল্লবীকে, সমস্ত সত্যই বেরিয়ে আসবে বলে মনে করছেন পল্লবীর ঘনিষ্ঠরা।
আরও পড়ুন-লাস্যে ভরা মাখনের মতো শরীরে উপচে পড়ছে যৌনতা, কিলার লুকে আগুন জ্বালালেন নুসরত
আরও পড়ুন-ঠান্ডা মাথায় ছক কষেই কি পল্লবীকে খুন করেছে সাগ্নিক? গভীর রাতের জেরায় উঠে এল নয়া তথ্য