সংক্ষিপ্ত

সাতসকালে তিলোত্তমা হাজির সুপারস্টার প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও দিতিপ্রিয়া রায়।  বাবা প্রসেনজিৎ হাত ধরেই হেঁটে চলেছেন মেয়ে। আবার কখন চলন্ত গাড়ি থেকে মেয়ের হাত ধরে টেনে আনছেন নিজের দিকে। হাঁটাহাটির পাশাপাশি বায়নাক্কা জুড়ে দিয়েছেন মেয়ে। অবশেষে মেয়ের বায়নাক্কাতেই দাঁড়াতে হল সানগ্লাসের দোকানে। বেশ কয়েকটি সানগ্লাস দেখে তারপর বাছাই করে একটি সানগ্লাসও কিনে দিলেন প্রসেনজিৎ। তারপর আবার এগিয়েও গেলেন। এতক্ষণে সকলেই আসল বিষয়টি টের পেয়ে গেছেন। আসলে রাস্তায় ঘুরে ঘুরে কেনাকাটার পিছনে মূল বিষয়টি বুঝে গিয়েছেন সকলেই।  তবে প্রিয় তারকাদের এতটা কাছ থেকে এভাবে পাওয়াটাও অনেকে আশা করেনননি। কিন্তু হাতের এতটা নাগালে পেয়েও সুযোগটা কেউ হাতছাড়া করেননি। ততক্ষণে ক্যামেরার ফ্ল্যাশের ঝলকানিও শুরু হয়ে গেছে। এর সঙ্গে ধাক্কাধাক্কিও চলছে জোরকদমে। 

রবিবারের সকালবেলাটা যেন অন্যদিনের যে একটু অন্যরকম। পরনে বাদামি রঙের প্যান্ট, গায়ে ঢিলেঢালা শার্ট, চোখ রোদচশমা, মাথায় টুপি পরে একটা লোক যেন হেঁটে চলেছে। তবে  এ যে সাধারণ কোনও লোক নয়, তা বুঝতে খুব বেশি দেরি হয়নি। কারণ তার পাশে সালোয়ার কামিজ পরা মেয়েটিও বড্ড চেনা। মুহূর্তের মধ্যে যেন  দোকানপাট ফেলে সকলেই এগিয়ে আসছেন দেখতে। উত্তর কলকাতার হাতিবাগানের মার্কেটের রাস্তা ধরে হাঁটছিলেন স্বয়ং প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও দিতিপ্রিয়া রায়। দুজেনই একে অপরের হাত ধরে হাঁটতে মশগুল। আশেপাশে যে ভিড় জমছে তাতে বাবা ও মেয়ের কোনও খেয়াল নেই।

সাতসকালে তিলোত্তমা হাজির সুপারস্টার প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও দিতিপ্রিয়া রায়।  বাবা প্রসেনজিৎ হাত ধরেই হেঁটে চলেছেন মেয়ে। আবার কখন চলন্ত গাড়ি থেকে মেয়ের হাত ধরে টেনে আনছেন নিজের দিকে। হাঁটাহাটির পাশাপাশি বায়নাক্কা জুড়ে দিয়েছেন মেয়ে। অবশেষে মেয়ের বায়নাক্কাতেই দাঁড়াতে হল সানগ্লাসের দোকানে। বেশ কয়েকটি সানগ্লাস দেখে তারপর বাছাই করে একটি সানগ্লাসও কিনে দিলেন প্রসেনজিৎ। তারপর আবার এগিয়েও গেলেন। এতক্ষণে সকলেই আসল বিষয়টি টের পেয়ে গেছেন। আসলে রাস্তায় ঘুরে ঘুরে কেনাকাটার পিছনে মূল বিষয়টি বুঝে গিয়েছেন সকলেই।  তবে প্রিয় তারকাদের এতটা কাছ থেকে এভাবে পাওয়াটাও অনেকে আশা করেনননি। কিন্তু হাতের এতটা নাগালে পেয়েও সুযোগটা কেউ হাতছাড়া করেননি। ততক্ষণে ক্যামেরার ফ্ল্যাশের ঝলকানিও শুরু হয়ে গেছে। এর সঙ্গে ধাক্কাধাক্কিও চলছে জোরকদমে। 

 

 

আসন্ন  ছবি 'আয় খুকু আয়'-এর প্রচারেই সকাল সকাল তিলোত্তমায় বেরিয়ে পড়েছিলেন প্রসেনজিৎ ও দিতিপ্রিয়া। এবং তারই সাক্ষী থাকল উত্তর কলকাতা। অভিনেতা প্রসেনজিতের পেজ থেকে করা লাইভ সম্প্রচার ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ছোটবেলায় মা হারানো মেয়ে বুড়িকে অনেক আদরে-ভালবাসায় মানুষ করেছেন  নির্মল মন্ডল। তবে আদরের সেই মেয়ে বড় হয়েই বাবার শাসনকর্ত্রী হয়ে উঠেছে। ছবির প্রচারের জন্যই পুরোটা করা হয়েছে। পরিচালক শৌভিক কুন্ডু পরিচালিত এই ছবিতে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও দিতিপ্রিয়া রায় ছাড়াও থাকছেন সৃজিত মুখার্জির স্ত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। এছাড়াও থাকছেন সোহিনী সেনগুপ্ত, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, সত্যম ভট্টাচার্য, রাহুল দেব বসু সহ প্রমুখরা। রাফিয়াত রশিদ মিথিলাকে দিতিপ্রিয়ার মায়ের চরিত্রে দেখা যাবে। চলতি বছরের ১৭ জুন প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে 'আয় খুকু আয়'।  
 

আরও পড়ুন-ভুয়ো কল সেন্টার থেকে আয় হতো লক্ষ লক্ষ টাকা, কোথায় লুকিয়ে রাখত সাগ্নিক? খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ

আরও পড়ুন-সারা গা ভর্তি কাঁচ, ব্রালেটের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে স্তন, উরফিকে দেখে শিউরে উঠলেন ভক্তরা

আরও পড়ুন-যৌন লালসা, মেয়েদের স্তনের আকার কেমন, এটাই কেন আলোচনার বিষয়? ক্ষোভ উগরে দিলেন শাহরুখ