সংক্ষিপ্ত
- ভোটে দাঁড়িয়ে একাধিক কথা দিয়েছিলেন যশ
- জানিয়ে ছিলেন না জিতলেও তিনি সামুষের বাড়িতে আসবেন
- আসছেন তবে বিধায়ক হয়ে নয়
- ঘূর্ণীঝড় হয়ে, ব্যাবপক ট্রোল অভিনেতা
চন্ডীতলার প্রার্থী ছিলেন যশ দাশগুপ্ত। ঘটা করে যোগ দিয়েছিলেন বিজেপিতে। তবে স্থানীয় মানুষের ভোট গিয়েছিল তাঁর বিপক্ষে। ফলে আর বিধায়ক হওয়া হল না। তবে তাতে দুঃখ নেই। যশ সাফ দািয়েছিলেন, তিনি না জিতলেও মানুষের পাশে থাকবেন, এবং মানুষের কাছে আসবেন। আর সেই কথা রাখলেন, কীভাবে, না ঘুর্ণীঝড়ের নামকরণ হয়ে। বর্তমানে এই মিমেই মজেছে নেট মহল।
বাংলার বুকে ধেয়ে আসা ঝড়ের নাম যশ। কেবল বাংলা অভিনেতা যশই নয়, যশ নামের প্রতিটা সেলেব থেকে ব্যক্তি প্রায় নাজেহাল এই নাম শোনার পর। সেই তালিকাতে নাম লিখিয়েছেন যশ দাশগুপ্তও। ফলে নেট দুনিয়ার ট্রোলের মুখেও পড়তে হয় তাঁকে। তা নিয়েই এখন নেট দুনিয়া সরগরম। অন্যদিকে ঝড়ের পূর্বাভাসে বাড়ছে সতর্কতা, বাড়ছে মানুষের উদ্বেগও।
২০ মে, ২০২০ সাল, ভয়ানক স্মৃতি আমফানের। গোটা রাজ্যের যে চেহারা ধরা পড়েছিল ফ্রেমে তা এক কথায় বলতে গেলে ভয়ানক। সেই ছবি আবারও ফিরতে চলেছে বাংলায়। ধেয়ে আসছে যশ। আবহাওয়া দফতরের কথায় শুক্রবার বিকেলের দিকে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জেলায়। সঙ্গে হতে পারে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতও। গাঙ্গেয় পশ্চিমের জেলাগুলিতে বিকেলের দিকে হতে পারে ঝড়-বৃষ্টি।
শনিবার রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি শুরু হবে। তেমনই পূর্বাভাস মিলল এবার কলকাতা আলিপুর আবহাওয়া দফতর থেকে। পাশাপাশি আগামী ২৬ মে সকালে ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে পৌঁছতে পারে যশ। এদিনই স্থলভাগে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা। তাই আগে থেকেই চলছে মাইকিং। মাছ ধরতে গিয়ে যেন ঝড়ের কবলে না পড়তে হয় মাঝিদের ও মৎস্যজীবিদের তাই আগে থেকেই সমুদ্রে যেতে মানা করা হচ্ছে।