সংক্ষিপ্ত

  • লকডাউনের মাঝেই ভাইরাল সোনমের থ্রোব্যাক ভ্যাকেশনের ছবি
  • সমুদ্রের মাঝে ইলেকট্রিক বোটে রয়েছেন সোনমের বোন রিয়া এবং স্বামী আনন্দ
  • সোনম এবং রিয়া দু'জনেই বিকিনি টপে নিজেদের কার্ভ ফ্লন্ট করছেন 
  • তবে সোনমকে সম্পূর্ণ ছাঁপিয়ে গেলেন রিয়া
     

ইলেকট্রিক বোটে চলছে পিকিনিক। সোনম, রিয়া এবং আনন্দের সঙ্গে রয়েছেন আরও কয়েকজন বন্ধু-বান্ধব। রিয়া এবং সোনম দু'জনকেই দেখা যাচ্ছে বিকিনি টপে। তবে রিয়াকে এমন হট অবতারে প্রথম দেখল নেটদুনিয়া। যা সম্পূর্ণ ছাঁপিয়ে গিয়েছে সোনমের গ্ল্যামারকে। সেই থ্রোব্যাক ছবি এখন ঘুরে ফিরে বেড়াচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। প্রসঙ্গত, লকডাউনের আগেই লন্ডন থেকে ফিরে সোনম কাপুর এবং আনন্দ আহুজা আপাতত রয়েছেন দিল্লিতে। বাড়ির ছবিগুলি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়ে গিয়েছে নেটদুনিয়ায়। বাড়ির সামনে প্রকান্ড বাগান। এই বাগানেই সোনম এবং আনন্দের ওয়ার্ক আউট সেশন চলে। সেই ছবিও সোনম নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন সোনম। লকডাউন যে তাঁদের বেশ ভালই কাটছে তা বাড়ির ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে। সুন্দর বাগান, বড় মাঠ সবেতেই রয়েছে আভিজাত্যের ছোঁয়া। সোনম ধীরে ধীরে নিজের বাড়ি, বেডরুমের ছবি প্রকাশ্যে আনছেন। 

আরও পড়ুনঃন্যাশানাল ক্রাশ মাধবন, ফাইন ওয়াইনের মত বয়স বাড়ছে গ্ল্যামারের সঙ্গে

প্রকান্ড বাড়ির মধ্যে এলাহি ব্যবস্থা রয়েছে ঠিকই তবে বাড়িটির মধ্যে সেলেব্রিটি মার্কা ছাপ একেবারেই নেই। সাধারণভাবেই তৈরি করা হয়েছে বাড়িটি। রঙচঙা বাড়ি শখ কোনওদিনই ছিল না সোনমের। আনন্দও যেহেতু সোনমের মত ফ্যাশনের সঙ্গে জড়িত, বাড়িটি রীতিমত ভাবনা চিন্তা করেই তৈরি করেছেন তিনি। মার্চ মাসেই লন্ডনের বাড়ি থেকে ফিরেছেন সোনম এবং আনন্দ। তারপর থেকেই দিল্লির এই বাড়িতে এসে ওঠেন তাঁরা। তাঁদের বেডরুমে উঁচু সাদা রঙের খাট। হোটেলে যে ধরণের উঁচু নরম খাট দেখা যায় তাঁদের বেডরুমের খাটও খানিক তেমনই।

আরও পড়ুনঃ'মা কে হারানোর দুঃখটা আমি জানি', মা-মরা শিশুটির মাথায় হাত রাখলেন শাহরুখ, পৌঁছে দিলেন সুরক্ষিত জায়গায়

খাটের মধ্যে ইউনিক টাচ হল খাটের উপরে পর্দার মত টাঙানো। যা প্রয়োজনে টেনে দিলেই প্রাইভেসি বজায় থাকবে। দিল্লিতে তিন হাজার স্কোয়্যার ইয়ার্ড জুড়ে আনন্দ তৈরি করা করেছেন বাড়িটি। বাড়িটি তৈরি করার পিছনে খরচার অঙ্ক শুনলে কপালে হাত উঠবে আপনার। ১৭৩ কোটি টাকা লেগেছে বাড়িটি তৈরি করতে। একই প্রপার্টিতে থাকেন আনন্দের মা-বাবা। এই প্রপার্টির মালিকানা এখনও হরিশ আহুজা অর্থাৎ সোনমের শশুড়ের নামে। ২০১৫ সালেই ওম আরোরা নামক এক ব্যক্তির থেকে এই জায়গাটি কিনে নেন হরিশ আহুজা।