সংক্ষিপ্ত
ছবির গানের দৃশ্যে চরম অন্তরঙ্গতায় ধরা দিয়েছিলেন অমিতাভ ও স্মিতা। আজ রাপট জায়ে তো হামে না উঠাইয়ো -এই জনপ্রিয় গানে অমিতাভ ও স্মিতার প্রেমে মজেছিলেন সিনেমাপ্রেমীরা। দীর্ঘ বছর বাদে একই জনপ্রিয়তা রয়েছে এই গানটির। এই গানটির শুটিংয়ে চরম ঘনিষ্ঠতায় অমিতাভের সঙ্গে দেখা গিয়েছিল স্মিতা পাটিলকে। তবে জানেন কি,এই বিখ্যাত গানের দৃশ্যের পরই নাকি কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন স্মিতা পাটিল।
বলিউডের কিংবদন্তি অভিনেতা অমিতাভ বচ্চনকে নিয়েও সরগরম পেজ থ্রি-র পাতা। কন্ট্রোভার্সিতে বচ্চন যেন সর্বদাই এগিয়ে । দেখতে দেখতে ৮০-এ পা দিলেন বলিউডের শাহেনশা অমিতাভ বচ্চন। তাকে নিয়ে যতটা বলা হবে ততটাই যেন কম হবে। পাঁচ দশকের বেশি ফিল্মি কেরিয়ারে ৫০ জন নায়িকার সঙ্গে অভিনয় করেছেন অমিতাভ বচ্চন। তবে সকলের মধ্যে বলিউডের এভারগ্রীন রেখাকে নিয়ে চর্চা যেন একটু বেশিই হয়েছে। বলিউডের অমর প্রেমের জুটি বলতে গেলেই প্রথমেই উঠে আসে রেখা এবং অমিতাভের নাম। সম্প্রতি অমিতাভের এক ছবির ঘটনাকে কেন্দ্র করে ফের সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া।
ছবির নাম নমক হলাল। বাইরে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি পড়ছে। সেই বৃষ্টির মধ্যেই প্রেমে মজেছেন অমিতাভ বচ্চন ও ছবির নায়িকা স্মিতা পাটিল। ছবির গানের দৃশ্যে চরম অন্তরঙ্গতায় ধরা দিয়েছিলেন অমিতাভ ও স্মিতা। আজ রাপট জায়ে তো হামে না উঠাইয়ো -এই জনপ্রিয় গানে অমিতাভ ও স্মিতার প্রেমে মজেছিলেন সিনেমাপ্রেমীরা। দীর্ঘ বছর বাদে একই জনপ্রিয়তা রয়েছে এই গানটির। এই গানটির শুটিংয়ে চরম ঘনিষ্ঠতায় অমিতাভের সঙ্গে দেখা গিয়েছিল স্মিতা পাটিলকে। তবে জানেন কি,এই বিখ্যাত গানের দৃশ্যের পরই নাকি কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন স্মিতা পাটিল।
প্রথমসারির সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, চরম অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অমিতাভের সঙ্গে শুটিং করায় মোটেই খুশি ছিলেন না স্মিতা এমনকী শুটিংয়ের পরও নাকি সারা রাত ধরে কেঁদেছিলেন স্মিতা। ছবির শুটিংও নাকি পরে আর করেননি অভিনেত্রী। তবে তারপর অনেক বুঝিয়ে ছবির সেটে নিয়ে আসেন স্বয়ং অমিতাভ বচ্চন। এই ছবির ৩৪ বছর উদযাপন উপলক্ষ্যে স্মিতার সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেছেন বলিউডের শাহেনশাহ অমিতাভ বচ্চন। অমিতাভ ছবি প্রসঙ্গে জানান, এই ছবির শুটিং করতে মোটেই স্বচ্ছন্দ ছিলেন না স্মিতা, তবে পরে অমিতাভের কথাতেই বাকি শুটিং করতে রাজি হন অভিনেত্রী। উল্লেখ্য, বলি কেরিয়ার খুব বেশিদিনের দীর্ঘ হয়নি স্মিতার। মাত্র ৩১ বছর বয়সেই প্রয়াত হন অভিনেত্রী। ১৯৮৬ সালে সন্তান জন্মের সময় নানা জটিল কারণেই মৃত্যু হয় তার। অভিনেত্রীর মৃত্যুর প্রায় দু-দশক পর পরিচালক মৃণাল সেন অভিযোগে জানান যে চিকিৎসার গাফিলতির জন্যই মৃত্যু হয়েছে স্মিতার। স্মিতা পাটিল কতটা প্রতিভাবান অভিনেত্রী ছিলেন তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। হিন্দি চলচ্চিত্রের পাশাপাশি বাংলা, মালায়ালম, কন্নড়, গুজরাতি ছবিতেও কাজ করেছেন স্মিতা পাটিল।