আয়কর নিয়ে বুধবার বড় ঘোষণা ছিল কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণের। নতুন পুরনো যে কোনও আয়কর কাঠামো গ্রহণ করতে পারেন আয়কর দাতা।
দেশের ক্ষমতার করিডোর হিসেবে পরিচিত দিল্লি। তবে শুধু দিল্লি নয় বাকি রাজ্যতেও পর্দার আড়ালে অনেক কিছুই ঘটে। কোনওটা ষড়যন্ত্র। কোনওটা আবার ক্ষমতার খেলা। ফ্রম দ্য ইন্ডিয়া গেট সেই খেলার অন্দরের কথাই তুলে ধরে।
ঘোষিত হল ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের সাধারণ বাজেট। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর আয়কর ছাড়ের ঘোষণা মধ্যবিত্তদের স্বস্তি দিয়েছে। জানানো হয়েছে যারা বার্ষিক সাত লক্ষ পর্যন্ত আয় করেন তাদের আর কোনও কর দিতে হবে না
বাজেট পেশের পর থেকেই সোনা-রূপার দাম বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা চলতে থাকে। কিন্তু ভারতীয় জুয়েলারির বাজারে যে এই শুক্ল বৃদ্ধির বিশেষ প্রভাব পড়বে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন শুভঙ্কর সেন।
১ ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট অধিবেশন শেষ হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই কেন্দ্রীয় বাজেটের সমালোচনা করে টুইট করেন বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা। যদিয় স্বামীর টুইটে গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজেপি নেতৃত্ব।
বাজেট নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম। তিনি বলেন এই বাজেটে বৈষম্যে মেটানোর কোনও কথা বলা হয়নি। বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে দেশের বিপুল মানুষের সঙ্গে।
এই বছরের বাজেটে অটো ইন্ডাস্ট্রি নিয়েও বিশেষ ঘোষণা করা হয়েছে। বাজেটে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে স্টার্টআপের উপরও। কিন্তু ২০২৩ সালের বাজেট এই দুই সেক্টরের জন্য কতটা ইতিবাচক হল? কী বলছেন দেশের বিশিষ্ট শিল্পপতিরা? দেখে নেওয়া যাক।
গতবারের তুলনায় বাজেট বরাদ্দ বেড়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের। অমিত শাহের মন্ত্রকের দায়িত্বে রয়েছে অভ্যন্তরীন নিরাপত্তা।
রাজীব চন্দ্রশেখর বলেন সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য এবং ভারতকে এর অন্যতম গুরুতর সংকট থেকে বের করে আনার জন্য প্রধানমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ।
সরকারের প্রচেষ্টা ডিজিটাল ইন্ডিয়ার ধারণাকে প্রচার করা। যার আওতায় ন্যাশনাল ডিজিটাল লাইব্রেরি, ডাটা সেন্টার এবং ডিজি লকারের মতো প্রযুক্তিকে আপগ্রেড ও সমৃদ্ধ করার ঘোষণা করা হয়েছে।