আপনার সংগ্রহের নোট যদি ভালো অবস্থায় থাকে, পরিষ্কার এবং অক্ষত থাকে তাহলে জেনে রাখুন এর দাম কয়েক হাজার থেকে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এই ধরনের বিরল নোটের জন্য প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে সংগ্রাহকরা রাজি থাকেন। 

ঘরে বসে রোজগার করে টাকার পাহাড় বানাতে চাইলে এই প্রতিবেদনটি একবার পড়ুন। বহু শৌখিন মানুষের নানা সংগ্রহের নেশা রয়েছে। আর সেই নেশার জন্য তারা মোটা টাকা খরচ করতেও পিছপা হন না। এমন শখের মধ্যে একটি শখ পুরনো কয়েন কিম্বা টাকা জমানো। যদি ১ টাকার কোনও পুরনো এবং বিরল নোট আপনার কাছে থেকে যায় তাহলে তা অনলাইনে বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা রোজগার করা সম্ভব। এবার জেনে রাখুন কোথায় এবং কীভাবে এই নোটগুলি বিক্রি করা যায়, যার থেকে আপনি পেতে পারেন প্রচুর অর্থ।

কীভাবে অল্প সময়ে লাখ টাকা আসতে পারে আপনার পকেটে?

পুরানো নোট এবং কয়েনের সংগ্রহ যদি আপনার কাছে থাকে , তাহলে আয়ের একটি বড় উৎস হতে পারে আপনার জন্য। বিরল এবং পুরনো ও ঐতিহাসিক মুদ্রার পেছনে বহু সংগ্রাহক রাজি থাকেন প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে। ১৯৬৬, ১৯৭৭ বা তার আগের সময়ে জারি করা হয়েছিল এমন একটি পুরনো ১ টাকার নোট যদি থাকে এবং তাতে স্বাক্ষর থাকতে হবে তৎকালীন রাজ্যপালে, তাহলে জেনে রাখুন সেই এক টাকার নোটের চাহিদা আকাশচুম্বী। সঠিক ক্রেতার কাছে বিক্রি করতে পারলেই লক্ষ লক্ষ টাকা পকেটে পুরতে পারবেন আপনিও।

এই পুরনো নোট কোথায় বিক্রি করবেন?

eBay – এখানে আপনি আপনার সংগ্রহে থাকা নোটের ছবি আপলোড করে ভালো দাম পেতে পারেন ক্রেতাদের কাছ থেকে ।

ইন্ডিয়ামার্ট – এই প্ল্যাটফর্মে সংগ্রাহকরা উচ্চমূল্য দিতে প্রস্তুত থাকে পুরনো নোট এবং কয়েনের জন্য।

কয়েনবাজার – এটি একটি বিশেষ ওয়েবসাইট বলেই জানেন সকলেই। দুর্লভ মুদ্রা এবং নোট নিলামে তোলা হয় এখানে।

Quikr এবং OLX – পুরনো এবং বিরল নোট ও কয়েন কেনার আগ্রহ দেখান অনেকেই এই ওয়েবসাইটগুলি থেকে ।

১৯৬৬, ১৯৭৭ বা তার আগের ১ টাকার নোটগুলি এখন খুবই বিরল বলেই এত মূল্যবান। আপনার সংগ্রহের নোট যদি ভালো অবস্থায় থাকে, পরিষ্কার এবং অক্ষত থাকে তাহলে জেনে রাখুন এর দাম কয়েক হাজার থেকে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এই ধরনের বিরল নোটের জন্য প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে সংগ্রাহকরা রাজি থাকেন।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।