গুগলের প্যারেন্ট কোম্পানি অ্যালফাবেট আর্টিফিসিয়ল ইন্টিলিজেন্সকে সঠিকভাবে ব্যবহার করে নতুন ওষুধ তৈরির পথ আবিষ্কারে উদ্যোগী হয়েছে। গুগলের অ্যালফাবেট কোম্পানিটির নাম আইসোমরফিক ল্যাবরোটরিস। আগামী দিনে বায়োমেডিক্যাল ও ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির সঙ্গে হাত মিলিয়ে AI -র সাহা্য্যে ওষুধ তৈরির নতুন দিক উন্মোচন করবে।
উন্নত প্রযুক্তির যুগে কি না সম্ভব..চিকিৎসা বিজ্ঞানে(Medical Science) কৃত্তিম উপায়ে নানারকম কার্যসিদ্ধি করা হয়। এবার কৃত্রিম উপায় তৈরি হতে চলেছে ড্রাগ বা ঔষুধ। বিগত দুদশক ধরে প্রতিনিয়তই গুগলের(Google) বিভিন্ন পরিবর্তন সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। হিউম্যান ক্রিয়েট থেকে শুরু করে ট্রান্সফার করা, অপারেট করা এবং ডেটা কনজিউম করার মত কাজে সফল হয়েছে গুগল(google)। এককথায় মানবজীবনে গুগলের বিপুল প্রভাব রয়েছে। এবার আর্টিফিসিয়ল ইন্টিলিজেন্সকে(Artificial intelligence) বা AI-কে ব্যবহার করে মানুষের ওপর নতুন প্রভাব সৃষ্টির পথে এগোচ্ছে গুগল। গুগলের(Google) প্যারেন্ট কোম্পানি(Parent Company) অ্যালফাবেটই (Alphabet)আর্টিফিসিয়ল ইন্টিলিজেন্সকে(Artificial Intelligence) সঠিকভাবে ব্যবহার করে নতুন ওষুধ(New Medicine) তৈরির পথ আবিষ্কারে উদ্যোগী হয়েছে। গুগলের অ্যালফাবেট কোম্পানিটির নাম আইসোমরফিক ল্যাবরোটরিস(Isomorphic Labretories)।
ডিপমাইন্ডের(Deepmind)চূড়ান্তসাফল্যেরপরআর্টিফিসিয়লইন্টিলিজেন্স (Artificial Intelligence)বাAI ব্যবহারকরেথ্রিডিস্ট্রাকচারের(3D Structure)একটাপ্রোটিন(Protein) তৈরিরচিন্তাভাবনাকরছে। সেইপ্রোটিনেথাকবেঅ্যামিনোঅ্যাসিডসিক্যোয়েন্স। এইবিশেষপ্রোটিনটিতৈরিরজন্যইগুগলেরপ্যারেন্টকোম্পানিঅ্যালফাবেটলঞ্চকরেছেআইসোমরফিকল্যাবরোটরিস। আরেকটিনতুনঅ্যলফাবেটকোম্পানিআইসোমরফিকল্যাবলঞ্চহওয়ারখবরেরীতিমতোশিহরিতহয়েউঠেছেনডিপমাইন্ডেরকর্ণধারবাসিইওডেমিসহাসাবিস। একবিবৃতিতেএমনটাইবলেছেনতিনি। এছাড়াওতিনিবলেন, এইসংস্থারলক্ষ্যইহল, ওষুধতৈরিরদুনিয়ায়একটানতুনভাবনাকেসকলেরসামনেতুলেধরাএবংআগামীদিনেআর্টিফিসিয়লইন্টিলিজেন্সকবাAI-কেব্যবাহরকরেযেকোনওক্ষেত্রেচূড়ান্তসাফল্যঅর্জনকরা। তবেএরমানুষেরজীবনেরমৌলিকপ্রক্রিয়াগুলো(Fundamental Mechanisms) অবশ্যইজন্যদরকার।ভবিষ্যতেবায়োলজিক্যালওমেডিক্যালরিসার্চফিল্ডেলন্ডন কেন্দ্রিক আইসোমরফিক ল্যাব আর্টিফিসিয়লইন্টিলিজেন্সকবাAI-রবিশেষগুরুত্বপূর্ণজিনিসগুলোনিয়েকাজকরবে
OLA Grocery Service-১৫ মিনিটের অপেক্ষা,পেয়ে যাবেন গ্রসারি আইটেম,শুরু হচ্ছে ওলা স্টোর সার্ভিস
হাসাবিস তাঁর ব্লগ পোস্টে লিখেছেন, প্যান্ডেমিক সময় প্রতিটি বিজ্ঞানী ও ল্যাবের কাজ ছিল রোগের সুত্রপাত খুঁজে বের করা ও সেটিকে চিরতরে নির্মূল করা। সেই সময়ই আর্টিফিসিয়লইন্টিলিজেন্সবাAI বিশেষভাবে বিজ্ঞানীদের কাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছিল। আর সেই সময়ই আর্টিফিসিয়লইন্টিলিজেন্সকে(Artificial Intelligence) ব্যাবহার করে ওষুধ তৈরির কাজ শুরু হয়।
ডিজিটাল বায়োলজির(Digital Biology) হাত ধরে আগামী দিনে মানুষকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করা যাবে বলে আশা করছেন ডিপমাইন্ডের(Deepmind)কর্ণধারবাসিইও(CEO)ডেমিসহাসাবিস(Demis Hassabis)। শুধু তাই নয় বায়োমেডিক্যালের দুনিয়ায় একটা নতুন পথ খুলে যাবে বলেও মনে করেন তিনি। সুত্রের খবর, আইসোমরফিক ল্যাবরোটরিসআগামী দিনে বায়োমেডিক্যাল ও ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির সঙ্গে হাত মিলিয়ে আর্টিফিসিয়লইন্টিলিজেন্সবাAI -র সাহা্য্যে ওষুধ তৈরির নতুন দিক উন্মোচন করবে। এই পথ চলা সফল হলে খুব স্বাভাবিকভাবেই HIV, ক্যানসারের মতো মারণরোগের হাত থেকে চিরতরে নিষ্কৃতি পাওয়া যাবে।

