সংক্ষিপ্ত
উকুন মারার ওষুধই হবে করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক
অনেকটা তেমনই দাবি করছেন অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা
আইভারমিক্টিন নিয়ে চলছে পরীক্ষা
সাধারণকে এখনই ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন বিজ্ঞানীরা
আইভারমিক্টিন কোনও নতুন ওষুধ। পরজীবীদের হত্যা করতেই এই ওষুধ ব্যবহার করা হয়। ১৯৮০ সাল থেকেই উকুন মারার কাজে এই ওষুধ ব্যবহার করা হয়ে। ক্রিম অথবা লোশন হিসেবে মাথায় মাখা হয়। চামড়ার সমস্যার সমাধানে ট্যাবলেট হিসেবেই প্রয়োগ করা হয়। খাবার খাওয়ার কমপক্ষে একঘণ্টা আগে খালি পেটে একগ্লাস জলে গুলে এই ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। তবে এই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। শক্তি হ্রাস, ক্লান্তিভাব, পেটেব্যাথা, বমি, মাথা ঘোরার মত সমস্যা দেখা দিতেই পারে। শ্বাসকষ্ট, রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া বা লিভারের ক্ষতির মত গুরুতর সমস্যাও দেখা দিয়ে পারে।
আরও পড়ুনঃ লকডাউনে ছেলেকে ঘরে ফেরাতে মরিয়া মা, সব উপেক্ষা করে ৩ দিনে অতিক্রম ১৪শ কিলোমিটার
আরও পড়ুনঃ লাগাতার নমুনা পরীক্ষাতেই সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য, চিন্তা বাড়াচ্ছে আইসিএমআর এর গোষ্ঠী সংক্রমণের ইঙ্...
আরও পড়ুনঃ করোনাভাইরাসই সাময়িক স্বস্তি দিল বিজয় মালিয়াকে, মামলায় স্থগিতাদেশ ইংল্যান্ডের আদালতের
গবেষণার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন পরীক্ষাগারে করোনাভাইরাসের জীবানুকে আইভারমিক্টিন ওষুধের সংস্পর্শে নিয়ে আসা হতে কিছুক্ষণ পর থেকেই প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে করোনাভাইরাসে জীবানু মরে যায়। কী করে এটা সম্ভাব হয়েছে তা এখনও স্পষ্ট নয় তাঁদের কাছে। তারজন্যই আরও পরীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। তাই এখনই এই ওষুধের ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়েছে।