এক বিবৃতিতে ভারত বায়োটেক জানিয়েছে, সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে টিকা প্রথম দু'টি ডোজের তুলনায় বুস্টার ডোজ মানবদেহে পাঁচগুণ বেশি ভাইরাসের অ্যান্টিবডি প্রস্তুত করতে সক্ষম ৷ তাদের তৈরি কোভিড টিকা SARS-CoV-2 এর বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদী রোগ প্রতিরোধ কার্যকর ক্ষমতা প্রদানে সক্ষম।
ভারতীয় বংশোদ্ভূর রবীন্দ্র গুপ্ত কেমব্রিজ ইনস্টিটিউট ফর থেরাপিউটিক ইমিউনোলজি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজের ক্লিনিক্যাল মাইক্রবোয়োলজির অধ্যাপক। তিনি ওমিক্রনের ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে একটি গবেষণার নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বিশ্বের সর্বপ্রথম কোষের পরিবর্তিন ফিউশন প্রক্রিয়ার বর্ণানা দিয়েছেন। যার কথায় এই প্রক্রিয়া ওমিক্রনকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
এর আগে করোনার যে সমস্ত স্ট্রেনগুলি বাংলা তথা দেশের বুকে থাবা বসিয়েছিল তাতে শিশুদের মধ্যে সংক্রমণের বাড়বাড়ন্ত দেখতে পাওয়া যায়নি। কিন্তু ওমিক্রণের ক্ষেত্রেই ঘুরছে খেলা। বাড়ছে উদ্বেগ।
৮ জানুয়ারি রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে জারি করা করোনা বুলেটিনে দেখা যাচ্ছে গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনার কবলে পড়েছেন ১৮ হাজার ৮০২ জন। যা আগের দিনে থেকে প্রায় ৬০০ বেশি।
রাজ্যে রাতারাতি তির্যকভাবে কোভিড গ্রাফ বেড়েই চলেছে। কিন্তু ডেলটায় নাকি ওমিক্রণে, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
নির্বাচন কমিশনের পক্ষথেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রচারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে পাঁচ জন নিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করা যেতে পারে। সাংবাদিক সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশন সুশীল চন্দ্র বলেন নির্বাচনে সর্বাধিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতেও কোভিড সুরক্ষার ওপর আগে থেকেই জোর দেওয়া হয়েছে। একই কারণে প্রার্থীদেরও ভার্চুয়ার মাধ্যমে ভোট প্রচার করার আবেদন জানান হয়েছে।
গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জয়ন্ত ঝাঁ জানিয়েছেন আর ফ্যাক্টর তিনটি জিনিষের ওপর ভিত্তি করে- সংক্রমণের সম্ভাবনা, যোগাযোগের হার, প্রত্যাশিত সময়ের ব্যবধানে যেখানে সংক্রমণ ঘটতে পারে। তাই তিনি জানিয়েছেন বর্তমানে কোয়ারেন্টাই ব্যাবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
এবার বাজার বন্ধ হতে চলেছে ব্যারাকপুরে। করোনা সংক্রমণ রুখতেই এই সিদ্ধান্ত। সপ্তাহে ৩ দিন খোলা থাকবে বাজার, ৪ দিন বন্ধ থাকবে। ব্যারাকপুরের ২ বাজার বন্ধ থাকবে ৪দিন।
আবারও করোনায় আক্রান্ত হলেন টলি অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার করোনার কবলে পড়লেন অভিনেত্রী। টলিপাড়ার একের পর এক তারকারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন এবার সেই তালিকায় চলে এলেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। দার্জিলিং থেকে কলকাতা ফিরেই ঠান্ডার সমস্যা দেখা দেয় ঋতুপর্ণা ও তার পরিবারের সকলের। তারপর গোটা পরিবার কোভিড পরীক্ষা করান। এবং কোভিড রিপোর্টে দেখা যায় ঋতুপর্ণার স্বামী সঞ্জয় ছাড়া পরিবারের সকলেই করোনায় আক্রান্ত।
সম্প্রতি বিশ্বস্ত সূত্রে একাধিকবার এই তথ্য সামনে এসেছে যে সরকারি স্বাস্থ্য দফতর থেকে কোভিড ১৯-এর পরীক্ষার শংসাপত্র চাইতেই বিদেশ থেকে আসা বহু যাত্রী অর্থের বিনিময়ে ভুয়ো শংসাপত্র দেওয়ার কথা বলেছেন। এমনকী, বহু মানুষ এমন শংসাপত্রও দিয়েছেন যেগুলো ভেরিফাই করে দেখা গিয়েছে তা ভুয়ো।