আসন্ন করোনার তৃতীয় ঢেউ। করোনা ভ্যাকসিন নিতে অনীহা। ঠিক সময়ে ভ্যাকসিন না নিলে হতে পারে কী ক্ষতি? কী বলছেন চিকিৎসকরা?
করোনা-বিশ্বে নজির গড়ল কিউবা। প্রথম দেশ হিসাবে ২ বছরের শিশুদের টিকা দেওয়া শুরু করল তারা।
হেটেরোর টসিলিজুমাব বায়োসিমিলার, যার নাম টসিরা, সেটিকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রাপ্তবয়স্ক কোভিড -১৯ রোগী, যারা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং সিস্টেমিক কর্টিকোস্টেরয়েড গ্রহণ করছেন, তাঁদের জন্য কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে টসিরা।
ডক্টর পল্লব দাস-এর হাতে ধরা ইনেজকশন। আর ভয়ার্ত অবস্থা বিধায়িকা লাভলির। এই বুঝি তাঁর চোখ ঠেলে জল বেরিয়ে আসবে। ইনজেকশনের নাম শুনলে বহু মানুষেরই রক্তচাপ বেড়ে যায়। এমনকী আতঙ্কে বহু মানুষ কেঁদে ফেলে অথবা এমনকিছু ঘটিয়ে ফেলেন যা আর এক অন্য কাহিনি তৈরি করে। তো লাভলি মৈত্র-রও যে ইনজেকশনে ভয় রয়েছে তা সেভাবেই কারও জানা ছিল না।
একদিনে ১ ফের কোটিরও বেশি করোনা টিকার ডোজ, টেস্ট ম্যাচেও ফের ভারতের জয়। কী বললেন উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী?
রাজ্যের ১০০ শতাংশ যোগ্য ব্যক্তি এই ভ্যাকসিন পেয়েছে। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নিঃসন্দেহে বড়সড় সাফল্য হিমাচল প্রদেশের।
দফায় দফায় বৈঠক, প্রচার করেও কৌশিকী অমাবস্যায় পুনার্থীদের আগমন আটকাতে পারল না প্রশাসন। বিশেষ করে বিহার, ঝাড়খণ্ড থেকে হাজার হাজার পুনার্থী তারাপীঠ পুজো দিতে এসে একরাশ অভিমান নিয়ে ফিরে যান। কৌশিকী অমাবস্যা তারাপীঠে একটি বিশেষ দিন। বছরের এই দিনের জন্য বহু মানুষ অপেক্ষা করে থাকেন। এই দিনে মা তারার পুজো দিলে পুন্যলাভ হয় বলে বিশ্বাস করেন অনেকেই। সেই বিশ্বাস থেকেই প্রতি বছর দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ ছুটে যান তারাপীঠে। কিন্তু করোনা অতিমারির কারণে গত বছর থেকে এই বিশেষ দিনে তারাপীঠে পুনার্থীদের প্রবেশের উপর নিষেধজ্ঞা জারি হয়েছে। এবছরও ৩ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্ধ মন্দির। করোনা বিধি মেনেই ভক্তশূণ্য তারাপীঠে এবার মায়ের পুজো। মন্দিরে তবে বিশেষ পুজোর আয়োজন রয়েছে। সন্ধ্যায় সেখানে থাকছে নিশি পুজোও।
কোভিড সংক্রমণ বেড়ে আশঙ্কা বাড়াচ্ছে বাংলার দুই জেলা। উত্তরবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গে অধিকাংশ জেলার দৈনিক সংক্রমণ প্রায় ৫০ এর নীচে। সেখানে প্রায় দ্বিগুন হারে সংক্রমণ বেড়ে ১০০ এর উপরে ঘোরাফেরা করছে উত্তর ২৪ পরগণা এবং কলকাতায়। দুর্গাপুজোর আগে নিশ্চিত রূপে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। রবিবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী রাজ্যে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ৭০৭ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের। দেখুন কলকাতা সহ রাজ্যের কোভিড চিত্র।
কোভিশিল্ড-কোভ্যাক্সিন-স্পিটনিক ভি এই তিনটি করোনাভাইরাসের টিকাই বেশি ব্যবহার হচ্ছে ভারতে। কী করে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার টিকা আসল না নকল।
কেন্দ্র সরকার জানিয়েছে অগাষ্ট মাসে যত পরিমাণ টিকাকরণ হয়েছে, তা জি-৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলিতে দেওয়া মোট টিকার তুলনায় বেশি। যা দেশের করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে নিঃসন্দেহে এক মাইলস্টোন। কেন্দ্র জানিয়েছে গত মাসে অর্থাৎ অগাষ্টে দেশে ১৮০ মিলিয়নেরও বেশি ভ্যাকসিন ডোজ দেওয়া হয়েছে। সেখানে জি-৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশে মোট ১০১ মিলিয়ন ডোজ দেওয়া হয়েছে।