সংক্ষিপ্ত
- সোশাল মিডিয়ায় নিজের মেয়ের ভিডিও শেয়ার ওয়ার্নারের
- মেয়েকে বললেন হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা
- ভিডিওর মাধ্যমে সকলকে সচেতনতার বার্তা অজি ওপানারের
- সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাাল ওয়ার্নার ও ইন্ডির সেই ভিডিও
করোনা আতঙ্কে ঘরবন্দি গোটা বিশ্ব। ফুটবল, ক্রিকেট থেকে শুরু করে সমস্ত ক্রীড়া ব্যক্তিত্বরা নিজেদের রেখেছেন কোয়ারেন্টাইনে। একইসঙ্গে সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেশ তথা বিশ্ব জুড়ে সচেতনতা ও সুরক্ষার বার্তা দিচ্ছেন প্লেয়াররা। সচিন তেন্ডুলকর, রোহিত শর্মা, অশ্বিন, হরভজন, ইরফান পাঠান থেকে শুরু করে সকলেই বার্তা দিয়েছেন সোশাাল মিডিয়ায়। এবার সোশাল মিডিয়ায় সচেতনতার বার্তা দিলেন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডেভিড ওয়ার্নার। তবে একটু অন্যভাবে সেই বার্তা দিলেন অজি ওপেনার। মেয়ের একটি ভিডিও শেয়ার করে সকলকে বুঝিয়ে দিলেন এই সময় সচেতন, সতর্ক ও সুস্থ তাকাট কতটা জরুরি।
আরও পড়ুনঃকরোনা ভাইরাসে আক্রান্ত অলিম্পিকে সোনা জয়ী সাঁতারু ক্যামেরন ফান ডেন বার্গ
আরও পড়ুনঃকরোনা মোকবিলায় নিজের ৬ মাসের বেতন দিলেন কুস্তিগির বজরং পুনিয়া
অস্ট্রেলিয়াতেও থাবা বসিয়েছে মারণ ভাইরাস করোনা। ক্রমাগত বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। ঘরবন্দি রয়েছেন অস্ট্রেলিয়া ক্রিকট দলের ক্রিকেটারও। কোয়ারেন্টাইনে থাকা অবস্থায় একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন ডেভিড ওয়ার্নার। যে ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে ওয়ার্নারের মেয়ে ইন্ডি ঘরের মধ্যে একটি হ্যান্ড স্যানিটাইজার নিয়ে নিজের হাতে মাখছে। তা দেখে মেয়েকে ওয়ার্নার জিজ্ঞেস করেন, তুমি এটা কেন ব্যবহার করছো? উত্তরে বাঁ-হাতি ওপেনারের খুদে মেয়ে জানান ভাইরাসের জন্য। এরপরই মেয়েকে ওয়ার্নার নির্দেশ দেন যখনই কিছু স্পর্শ করবে তখনই এটা ব্যবহার করবে। ভিডিও পোস্ট করে ৩৩ বছর বয়সি ব্যাটসম্যান ক্যাপশনে লেখেন, ‘আমরা আমাদের মেয়েকে জানাচ্ছি হাত পরিষ্কার রাখাটা এমন সময় কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এটা প্রত্যেকের ডেলি রুটিনে যোগ হওয়া উচিৎ। পরিস্থিতি যাই হোক না কেন।’
ওয়ার্নারের এই ভিডিও শেয়ার করার পরই সোশাল মিডিয়ায় তা ভাইরাল হয়েছে। মেয়ের মাধ্যমে সমাজের সকলকে যে বার্তা দিয়েছেন অজি এপেনার তা সকলের কুর্নিশ আদায় করে নিয়েছে। কারণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও কোভিড ১৯ ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে বারবার সাবান দিয়ে হাত ধোঁয়া ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে। একইসঙ্গে সকলকে সচেতন থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তাহলেই হারানো সম্ভব মারণ করোনা ভাইরাসকে।
আরও পড়ুনঃ১২৪ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম, অবশেষে করোনা আতঙ্কে স্থগতি হল টোকিও অলিম্পিক