জনকি বাতের নির্বাচনী সমীক্ষায় স্পষ্ট প্রিয়াঙ্কা গান্ধী কংগ্রেসকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখছিলেন তা ফলপ্রসূ হবে না। কার্যত এই রাজ্যে সবথেকে প্রথমে প্রচার শুরু করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। মহিলাদের টর্গেট করেছিলেন তিনি। কিন্তু তাতে তিনি সফল হবেন না বলেও ইঙ্গিত রয়েছে সমীক্ষা। বিধানসভা নির্বাচনে ভোট প্রাপ্তির হারেও এগিয়ে রয়েছে বিজেপি
পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে ১১৭টি আসনে। ক্ষমতা দখলের ম্যাজিক ফিগার ৫৯। অর্থাৎ ক্ষমতা দখল থেকে খুব বেশি দূরে থাকবে না আম আদমি পার্টি। কারণ জনকি বাতের সর্বশেষ সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে আপ-এর দখলে রয়েছে ৫৮-৬৫টি আসন। অন্যদিকে ভোট প্রাপ্তির শতাংশের হারে কংগ্রেস প্রায় গায়ে গায়ে রয়েছে আম আদমি পার্টির।
ভোট পিছানো নিয়ে অভিষেকের ‘ব্যক্তিগত মতামত’ নিয়ে কয়েকদিন আগেই তোপ দেগে কল্যাণকে বলতে শোনা যায়, “এই পদে থেকে কারও কোনও ব্যক্তিগত মত থাকতে পারে না। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক পদটি সর্বক্ষণের।”
অমল আচার্যকে যাতে কোনওভাবেই তৃণমূল কংগ্রেসে আর না নেওয়া হয় তা নিয়ে জোট বাঁধল জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব এবং দলের বিধায়কেরা। তারাও পাল্টা আবেদন জানিয়েছেন শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে।
আগের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ২২ জানুয়ারি রাজ্যের আসানসোল, শিলিগুড়ি, চন্দননগর এবং বিধাননগর পুরসভায় ভোট গ্রহণ হওয়ার কথা ছিল। ২৫ জানুয়ারি ছিল ফল ঘোষণার দিন। কিন্তু বর্তমান করোনা পরিস্থিতির জেরে ৩ সপ্তাহ পিছিয়ে ১২ ফেব্রুয়ারি হবে ৪ পুর নিগমের নির্বাচন।
এদিকে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় রয়েছে মোট ৪০৩ টি আসন। এবারের বিধানসভা ভোটের লড়াইয়ে প্রধানত প্রথম সারিতে রয়েছে বিজেপি, সমাজবাদী পার্টি, কংগ্রেস, বিএসপি।
এদিন সভার শুরুতেই চাঁচাছোলা ভাষায় কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারকে একযোগে নিশানা করেন অধীর। শুরুতেই এনআরসি ইস্যুতে কেন্দ্র সরকারের সমালোচনা করে রাজ্য সরকারের সঙ্গে 'গোপন আঁতাতের' অভিযোগ করেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা।
উত্তরপ্রদেশেও বেজে গিয়েছে ভোটের দামামা। নতুন বছরেই মোট ৭ দফায় বিধানসভা ভোট হতে চলেছে যোগী রাজ্যে।
লঙ্গেওয়ালয় খাদির তৈরি বিশ্বের বৃহত্তম জাতীয় পতাকার প্রদর্শনের উদ্যোগ নিয়েছে, ক্ষুদ্র ছোট ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ মন্ত্রণালয় (MSME)। পতাকার এজাতীয় পঞ্চম প্রদর্শীন ব্যবস্থা করা হয়েছে। এক আগে গত বছর গান্ধী জয়ন্তীতে লে-তে জাতীয় পাতার প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল।
সমাজবাদী পার্টির অফিসে দলবদলের অনুষ্ঠানের বেশ কিছু ভিডিও ক্লিপ ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে উত্তর প্রদেশে। যেখানে দেখা যাচ্ছে প্রচুর মানুষ জড়ো হয়েছে। কারও মুখেই মাস্ক নেই। মানা হয়নি নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব। তাই কোভিড বিধি শিকেয়ে উঠেছে। যা তৃতীয় তরঙ্গের সময় কোভিড আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।