ভক্তরা জানেনও না, মারণ রোগে ভুগছেন বলিউডের এই তাবড় অভিনেতা অভিনেত্রীরা
- FB
- TW
- Linkdin
অমিতাভ বচ্চন
বি টাউনের ‘শেহেনশাহ’র নাম এই তালিকায় রয়েছে। ১৯৮৪ সালে অমিতাভের মিস্থেনিয়া গ্রেভিস নামের একটি রোগ ধরা পড়ে। জানা গিয়েছে, এটি একপ্রকার পেশির ডিসফাংশনাল ডিসঅর্ডার।
শাহরুখ খান
বলিউড ‘বাদশা’ শাহরুখ খান প্রায়ই হাত এবং কাঁধের যন্ত্রণায় ভোগেন। ৫টিরও বেশি সার্জারি হয়েছে তাঁর। অনেকেই জানেন না, এই রোগের জন্য শাহরুখ একজন ব্যক্তিগত ফিজিশিয়ানও রেখেছেন। যাতে কষ্ট হলেই তিনি সঙ্গে সঙ্গে ট্রিটমেন্ট করতে পারেন।
সলমন খান
বলিউড অভিনেতা সলমনের ট্রিগেমিনাল নিউরেলজিয়া রয়েছে। এই রোগ থাকলে মুখ এবং থুতনিতে প্রচণ্ড যন্ত্রণা হয়। শোনা যায়, এই রোগাক্রান্ত মানুষদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা লক্ষ্য করা হয়। সেই জন্য এই রোগকে ‘সুইসাইড রোগ’ও বলা হয়।
ঋত্বিক রোশন
একবার শ্যুটিং করতে গিয়ে মাথায় চোট পেয়েছিলেন অভিনেতা। ঋত্বিকের ক্রনিক সাবডিউরাল হেমাটোমা ধরা পড়েছিল। এরপর সার্জারি করে তাঁর মাথা থেকে জমাট বাঁধা রক্ত বের করা হয়।
বরুণ ধাওয়ান
বলিউড অভিনেতা বরুণ ধাওয়ানের ভেস্টিবিলার হাইপোফাংশান রয়েছে। ‘ভেড়িয়া’ ছবির প্রচারে এসে নিজের এই রোগ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন অভিনেতা।
ইয়ামি গৌতম
একটি নামী ফেয়ারনেস ক্রিমের বিজ্ঞাপনে অভিনয় করেছিলেন ইয়ামি। সেখান থেকেই জনপ্রিয়তা পান অভিনেত্রী। তবে সেই নায়িকারই চামড়ার রোগ রয়েছে। কেরাটোসিস-পিলারিস নামের একটি ত্বকের রোগ রয়েছে ইয়ামির। ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে একথা নিজেই জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী।
সামান্থা রুথ প্রভু
দক্ষিণী সুন্দরী সামান্থা শীঘ্রই বলিউডে পা রাখতে চলেছেন। বেশ কয়েকমাস আগে অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন, তাঁর মায়োসিটিস নামের এক ধরণের পেশির রোগ রয়েছে। দীর্ঘদিন বিদেশে চিকিৎসাও চলেছিল সামান্থার।
লিসা রে
ভারতীয়-কানাডিয়ান এই অভিনেত্রী অনেকের ‘ক্রাশ’। নুসরত ফাতেহ আলি খানের মিউজিক ভিডিওয় প্রথম নজর কাড়েন তিনি। ২০০৯ সালে এই লিসারই ক্যান্সার ধরা পড়ে। পরের বছর অবশ্য মারণ রোগকে হারিয়ে জীবনযুদ্ধে জয়ী হয়ে ফেরেন তিনি।
সোনম কাপুর
অনিল কাপুরের মেয়ে তথা নামী অভিনেত্রী সোনম কাপুরের জুভেনাইল ডায়েবেটিস রয়েছে। খুব কম বয়সেই নায়িকার ডায়েবেটিস ধরা পড়েছিল। এরপর থেকে কঠোর ডায়েট এবং ওয়ার্ক আউট রুটিন মেনে চলেন সোনম।