ট্রেলার প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই নেটিজেনরা বলেছেন সিনেমাটিতে হিন্দু ধর্মের অবমাননা করা হটেছে। ইতিমধ্যেই ছবিটি বয়কটের দাবি জানিয়েছেন। নেটিজেনদের আরও বক্তব্য রণবীরের ছবিতে কেন সর্বদা হিন্দুধর্মের অবমাননা করা হয়।

ট্রেলার লঞ্চ হতেই শামশেরা বিরোধী স্লোগান সোশ্যাল মিডিয়ায়। ছবির অন্যতম অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত রীতিমত ট্রোল্ড হলেন। হিন্দুত্বের আবমাননা করায় ছবিটি বয়কট করার দাবি উঠেছে। সঞ্জয় দত্ত ছবির অন্যতম ক্যারেকটার । দারগা শুদ্ধ সিং-এর ভূমিকায় দেখা যাবে। তিনি এই ছবির ভিলেন । কিন্তু তাঁর মেকআপ নিয়েই আপত্তি তুলেছেন নেটিজেনরা। 

ট্রেলার প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই নেটিজেনরা বলেছেন সিনেমাটিতে হিন্দু ধর্মের অবমাননা করা হটেছে। ইতিমধ্যেই ছবিটি বয়কটের দাবি জানিয়েছেন। নেটিজেনদের আরও বক্তব্য রণবীরের ছবিতে কেন সর্বদা হিন্দুধর্মের অবমাননা করা হয়। কিছু ব্যবহারকারী বলেছেন, দক্ষিণী ছিব হিট করে তার অন্যতম কারণ হলে সেখানের ছবিগুলিতে সর্বদাই হিন্দু দেব-দেবীতে সম্মান দেখান হয়। অন্য একজন ব্যবহারকারী নির্মাতাদের কটাক্ষ করেছেন এবং লিখেছেন যে 'তারা আমাদের অনুভূতি নিয়ে খেলছে'। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন যে 'বলিউডকে হিন্দুফোবিয়ার প্রজনন ক্ষেত্র হিসাবে বিবেচনা করার একটি কারণ রয়েছে, হিন্দু ধর্মকে অপমান করা হচ্ছে'।

ট্রেলারে সঞ্জয় দত্তকে দেখা গেছে ব্রিটিশ রাজের অধীনে এক পুলিশ অফিসারের চরিত্রে। হিন্দু পুলিশ অফিসার তিনি। কলালে তিলক। মাথায় বিলাশ লম্বা লম্বা টিকি। যা একটা সময় হিন্দু ব্রাহ্মণদের প্রতীক ছিল। সঞ্জয় দত্তর এই মেকআপেই আপত্তি নেটিজেনদের একাংশ। যগিও ট্রেলার দেখেই রণবীর কাপুর ও সঞ্জয় দত্তর অভিনয় যথেষ্ট প্রশংসা পেয়েছে। কিন্তু বিরুদ্ধপন্থীদের মতামত এই ছবিতে হিন্দুত্বের পাশাপাশি ব্রাহ্মণদেরও চূড়়ান্ত অপমান করা হয়েছে। এই ছবিতে রণবীর কাপুর, বাণী কাপুরের সঙ্গে রয়েছে সঞ্জয় দত্ত। দীর্ঘ দিন পরে সিলভার স্ক্রিনে দেখা যাবে সৌরভ শুক্লাকেও। 

Scroll to load tweet…
Scroll to load tweet…
Scroll to load tweet…

যশ রাজ ফিল্মের তীব্র সমালোচনাও করা হয়েছে। যাইহোক রণবীরের শামশেরার মতই মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে মেগা প্রজেক্ট ব্রহ্মাস্ত্র। সেখানে আলিয়া ভাটের সঙ্গে তাঁকে রোমান্স করতে দেখা যাবে। শামশেরার ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠানে রণবীর আলিয়ার প্রশংসা করেন। বিবাহিত জীবনের কথাও বলেন। নিজের বিবাহিত জীবন সম্পর্কে প্রশ্ন করায় রণবীর বলেছেন আলিয়া ভাটের থেকে আর কেউ এত ভাল জীবনসঙ্গী হতে পারত না। আলিয়া রোজকার জীবনে সাদামাটা ডাল-ভাতে পাঁচ ফোড়নের কাজ করছেন। রোজকার জীবনে কেউ টেংরি কাবাব পছন্দ করে না। তিনিও তেমনই- নিত্যদিনের এক ঘেঁয়ে জীবনে আলিয়া নতুনত্ব এনে দিয়েছি। তিনি আরও বলেছেন আলিয়াকে তিনি ভালবাসের। তাঁর কাছ থেকে অনেক কিছুই শিখেছেন তিনি। আলিয়া সাদামাটাভাবেই জীবন কাটাতে পছন্দ করেন। তিনিও তেমনই পছন্দ করেন বলেও জানিয়েছেন। আলিয়া তাঁর জীবনে আরামদায়ক আর সহজ করে দিয়েছে।