সংক্ষিপ্ত
- করোনায় আক্রান্ত জুভেন্তাসের দ্বিতীয় ফুটবলার
- করোনা টেস্ট পজেটিভ ফরাসি তারকা মাতুইদির
- খবরের সত্যতা স্বীকার ক্লাব কর্তৃপক্ষের
- আপাতত আইসোলেশনে রয়েছেন মাতুইদি
করোনা ভাইরাস সংক্রমণের জেরে ইতালিতে ক্রমশ ভয়াবহ হচ্ছে পরিস্থিতি। ক্রমাগত বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এবার জুভেন্টাসের ফুটবল ক্লাবের দ্বিতীয় প্লেয়ার হিসেবে করোনায় আক্রান্ত হলেন ফরাসি তারক মাতুইদি। ক্লাবের পক্ষ থেকে সংবাদ মাধ্যমে মাতুইদির করোনা টেস্ট পজেটিভ বলে জানানো হয়েছে। আপাতত আইসোলেশনে রয়েছেন এই ফরাসি ডিফেন্ডার। খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই উদ্বেগ আরও বেড়েছে সিরি এ-র ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন দলে।
আরও পড়ুনঃমাল্টি অর্গান ফেলিওর পিকে বন্দ্যোপাধ্যায়ের,অতিসঙ্কটে কিংবদন্তি ভোকাল টনিক কোচ
ফ্রান্সের ২০১৮ সালে বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য মাতুইদি। ইতালিতে ফুটবল খেলার কারণে আতঙ্কে ছিলেন তিনি। শরীরে কিছু অসুস্থতা বোধ করায় গত ১১ মার্চ থেকে স্বেচ্ছা আইসোলেশনে ছিলেন মাতুইদি। দিন কয়েক আইসোলেশনে থাকার পর করোনা ভাইরাস টেস্টের জন্য নমুনা পাঠানো হয় জুভেন্টাস তারকার। পরীক্ষায় পজেটিভ আসে রিপোর্ট। ক্লাবের পক্ষ থেকে এই সত্যতা স্বীকার করার পর থেকই আরও বেশি পরিমাণে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন অন্যান্য ফুটবলার ও সাপোর্টিং স্টাফরা। আপাতত আইসোলেশনেই রয়েছেন মাতুইদি। সরকারি নিয়ম মেনে চিকিৎসকরা তার পর্যবেক্ষণ করছেন। চেষ্টা করা হচ্ছে দ্রুত সুস্থ করে তোলার।
আরও পড়ুনঃকরোনার জেরে সাময়িকভাবে বন্ধ হল বিসিসিআই ও সিএবি দফতর, কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার নির্দেশ
আরও পড়ুনঃএবার স্থগিত হয়ে গেল পাকিস্তান সুপার লিগ,ক্রীড়া ক্ষেত্রে অব্যাহত করোনার থাবা
জুভেন্টাস দলে মাতুইদিই প্রথম নয় করোনা আক্রান্ত। এর আগে দলের অপর ডিফেন্ডার ড্যানিয়েল রুগানিও করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। এখনও চিকিৎসা চলছে রুগানির। একের পর জুভেন্টাস প্লেয়ারদের করোনা আক্রান্তের খবরে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে ফুটবল বিশ্বে। দলের অন্যান্য প্লেয়ার ও সাপোর্টিং স্টাফদেরও পর্যবেক্ষণে রেখেছে জুভেন্টাস ক্লাব কর্তৃপক্ষ। রুগাবির খবর প্রক্যাশ্যে আসতেই ইতালি ছেড়ে দেশে ফিরে গিয়েছিলেন জুভেন্টাসের অপর তারকা ফুটবালর ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। স্বেচ্ছা আইসোলেশনে যান তিনিও। করোনা আতঙ্ক গ্রাস করেছিল সিআরসেভেনকেও। যদিও পরে করোনা টেস্ট রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে পর্তুগিজ তারকার। কিন্তু দলের অপর সদস্য মাতুইদির করোনায় আক্রান্তের খবর প্রকাশ্যে আসতেই আতঙ্ক ও উদ্বেগ দুই বেড়েছে।