সংক্ষিপ্ত

  • শতবর্ষ পূরণ করল ইস্টবঙ্গল ফুটবল ক্লাব
  • সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী
  • পোসেট লিখলেন ইস্টবেঙ্গলের গানের দু-লাইনও
  • মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা পেয়ে খুশি লাল-হলুদ সমর্থকরা
     

ভারতীয় তথা বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাসে শতবর্ষ পূরণ করল ইস্টবেঙ্গল ক্লাব। যদিও করোনা ভাইরাস মহামারীর কারণে খুব একটা সমারহে পালিত হয়নি দিনটি। তবে প্রিয় ক্লাবের শতবর্ষ উপলক্ষ্যে সদস্য, সমর্থকদের আবেগ-ভালবাসাটাই আলাদা ছিল। শনিবার সকাল থেকেই সোশ্যাল মিডিয়া ছেয়ে যায় লাল-হলুদ সমর্থকদের বিভিন্ন রকমের পোস্টে। শনিবার সকালে ক্লাব তাঁবুতে লাল-হলুদ পতাকা উত্তোলন করে ইস্টবেঙ্গল দিবসের সূচনা করা হয়। ক্লাবের কর্তাদের পাশাপাশি প্রাক্তন ফুটবলার, কোচ এবং ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস উপস্থিত ছিলেন। পতাকা উত্তোলনের পর কেক কেটে ইস্টবেঙ্গলের শতবর্ষ উদযাপন করা হয়। শতবর্ষে প্রকাশিত হয় বিশেষ আলমানাক।  

আরও পড়ুনঃবাঙাল ভাবাবেগকে কুর্নিশ, শতবর্ষে ইস্টবেঙ্গলকে অভিনন্দন নরেন্দ্র মোদীর

ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের শতবর্ষ  উপল্যক্ষে ট্যুইটে শুভেচ্ছা বার্তা জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। শুভেচ্ছাবার্তায় মুখ্যমন্ত্রী লেখেন,'১০০ বছর পূর্ণ করায় ইস্টবেঙ্গল ক্লাব ও তার সমর্থকদের অনেক অভিনন্দন। আপনাদের ক্লাবের প্রতি ভালবাস ও গৌরব সারা বিশ্বের ফুটবল ক্লাবের কাছে ইর্ষার কারণ। ' এছাড়াও ইস্টবেঙ্গলের গানের দু লাইনও শুভেচ্ছা বার্তায় লেখেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  ছন্দ মিলিয়ে ইস্টবেঙ্গলকে শতবর্ষের শুভেচ্ছা বার্তায় মুখ্যমন্ত্রী লেখেন,'১০০ বছর ধরে, মাঠ কাঁপাচ্ছে যে দল,লাল-হলুদের ঝড়ের নাম ইস্ট বেঙ্গল'। মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা পয়ে গর্বিত ইস্টবেঙ্গল কর্তৃপক্ষ থেকে সদস্য-সমর্থকরা।

 

 

আরও পড়ুনঃক্লাব নয় নাড়ির টান, একশো বছরে ফিরে দেখা লাল-হলুদ মশালের ইতিহাস

আরও পড়ুনঃপরিবারে নতুন অতিথির প্রথম ছবি শেয়ার করলেন হার্দিক পান্ডিয়া

ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের পাশে যে তিনি বরাবর রয়েছেন সেই বার্তা আগেও দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লাল-হলদ ক্লাবকে আইএসএলে খেলানোর জন্য নিজে উদ্যোগ নিয়ে চেষ্টা করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শোনা যায় মুখ্যমন্ত্রী নিজে সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। একইসঙ্গে সাধ্যমত সাহায্য করার আশ্বাসও দিয়ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার ক্লাবের শতবর্ষে মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা পেয়েও খুশি লাল-হলুদ শিবির।