বৃষ্টিতে ভিজে একে অপরের সঙ্গে রোম্যান্সে মাতলো ইন্দ্র-মিতুল
- FB
- TW
- Linkdin
নানা ঝড় ঝাপ্টার মধ্যে দিয়ে কাছাকাছি এসেছে মিতুল ও ইন্দ্র, ইন্দ্রের প্রেমে হাবুডুবু খেতে আরম্ভ করেছে মিতুল।সাম্প্রতিক এপিসোড দেখা গেল মিতুল ও ইন্দ্রকে এক রোম্যান্টিক মুহূর্ত একসঙ্গে উপভোগ করতে, গল্পের শুরুতে দেখানো হয়, ১৬ বছর বয়সে তাঁর বাবাকে হারায় গল্পের নায়িকা মিতুল।
১৬ বছর বয়সে তাঁর বাবাকে হারায় গল্পের নায়িকা মিতুল। তারপর মিতুল সিদ্ধান্ত নেয়, সে তাঁর বাবার কাজকেই এগিয়ে নিয়ে যাবে অর্থাৎ সেও পুতুল বানাবে।
পুতুল বানিয়ে সংসার চালানো শুরু করে মিতুল, তবে তাঁর সংসারে সে একা নয় আরেকজন খুদে সদস্যও ছিল। তাঁর নাম গুগলি। সেও মিতুলের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এই ধারাবাহিকে মিতুল ভূমিকায় রয়েছেন আরাত্রিকা মাইতি ও ইন্দ্রজিত লাহিড়ী ভূমিকায় রয়েছেন অভিনেতা বিশ্বজিৎ ঘোষ। শহরের একজন নামজাদা ব্যবসায়ী ইন্দ্রজিৎ।
পুতুলদের গ্রামে একটি রিসর্ট বানানোর পরিকল্পনায় মিতুলদের গ্রামে গিয়েছিল ইন্দ্রজিৎ আর সেখানেই মিতুল সঙ্গে প্রথম দেখা তাঁর।
গল্পের নায়ক ইন্দ্রজিতের মনে অতীতের কিছু ঘটনার জন্য দৃঢ় বিশ্বাস ছিল, যে মেয়েরা কোনও কিছুতেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কিন্তু মিতুল তাঁর জীবনে এসে সেই ধারণা বদলে দিয়েছে।
ধারাবাহিকের সাম্প্রতিক এপিসোড দেখলে বোঝা যায় ইন্দ্রজিতের প্রেমে পড়েছে মিতুল। কিন্তু সে প্রথমে তা বুঝতে পারেনা। কিন্তু এখন ইন্দ্রের প্রেমে হাবুডুবু খেতে শুরু করেছে সে।
অনেক ঝড়-ঝাপটা সামলে পরস্পরের বন্ধু হয়ে উঠেছে ইন্দ্র-মিতুল। এখন তাঁরা একে অপরের খুব ভালো বন্ধু। কিন্তু এই বন্ধুত্বের মধ্যেই যে প্রেমের সূত্রপাত হয়েছে তা বেশ ভালো ভাবে বোঝা যাচ্ছে।
মিতুল যাতে প্রবল বৃষ্টিতে ভিজে না যায় সেই জন্য মিতুল মাথা ব্যাগ দিয়ে ঢেকে দেওয়ার প্রচেষ্টা করতে দেখা যায় ইন্দ্রকে। মিতুলের প্রতি খুবই কেয়ারিং হয়ে উঠেছে সে।
মিতুল প্রতি ইন্দ্রের এই যত্নশীল ও কেয়ারিং মনোভাব মিতুলকে ইন্দ্রের প্রেমে পড়তে বাধ্য করে, সে উপলব্ধি করতে আরম্ভ করেছে যে সে ইন্দ্রকে ভালোবেসে ফেলেছি। দুজনকে বৃষ্টির মধ্যে একসঙ্গে ভিজতে দেখা যায়। কখনো মিতুলকে বৃষ্টির মধ্যে কোলে তুলে নেয় ইন্দ্র তো কখনো তাঁর হাত ধরে একসঙ্গে বৃষ্টিতে ভেজে, এই বৃষ্টির মধ্যে দিয়েই শুরু হয় তাঁদের একে অপরের কাছে আসা।