গুরুতর অসুস্থ শঙ্খদীপ, অভিমান ভুলে কি ফিরে যাবে মোহর স্বামীর কাছে
বাংলা টেলিজগতে অন্যতম জনপ্রিয় সিরিয়াল মোহরে এই মুহূর্তে চলছে টানটান উত্তেজনা। একের পর এক পর্বে রয়েছে নতুন চমক। ক্রমাগত জনপ্রিয়তা বাড়ছে ধারাবাহিকটি নিয়ে। প্রিতি সময়ই চলতে থাকে টানটান উত্তেজনামূলক পর্ব। দীর্ঘসময় অবশ্য মোহর ও শঙ্খদীপের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝিকে কেন্দ্র করেই গড়ে ওঠে ধারাবাহিকের কাহিনি। নিত্যদিন শ্রেষ্ঠা এবং শঙ্খর পরিবারের একাধিক সদস্যদের কারণে তাদের মধ্যে দূরত্ব বেড়েই চলেছে।
- FB
- TW
- Linkdin
এরই মধ্যে নাজেহাল অবস্থা মোহরের। ভালবাসা ও আত্মসম্মানের মধ্যে নিজের আত্মসম্মানকেই বেছে নিয়েছিল সে। শ্লীলতাহানির পর্ব কাটিয়ে মোহর নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করে।
যার পর শ্রেষ্ঠার মুখ ছোট হয়ে যায়। শঙ্খ প্রথমদিকে মোহরকে ভুল বোঝে। মোহর হাজারও বার নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করার পরও বিশ্বাস করতে চায়নি শঙ্খ।
অবশেষে সমস্ত প্রমাণ সামনে আসে। শঙ্খর কাকাকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। বর্তমানে মোহরকে যে শঙ্খ ভুল বুঝেছিল তা সে বুজতে পারে।
বোঝার পরই মোহরের কাছে ক্ষমা চাওয়ার চেষ্টা করে। যদিও মোহর এবারে আর পিছনে ফিরে তাকানর মনোভাব রাখছে না। কোনও মতেই নিজের আত্মসম্মানের পরিবর্তে ফিরে যাবে না।
শঙ্খকে আগের মতই স্যার বলেই সম্বোধন করা শুরু করেছে সে। শঙ্খ মোহরের এই ব্যবহারে যথেষ্ট কষ্ট পায়। মোহরের এই ব্যবহারের কারণে শঙ্খর বুকে ব্যাথা শুরু হবে।
গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়তেই হাসপাতালে তড়িঘড়ি নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। খুব শীঘ্রই কঠিন অস্ত্রপচারের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে শঙ্খদীপকে।
শঙ্খর অসুস্থতার কারণ পরিবারের অনেকেই মোহরকেই দুষতে থাকে। এরপরই বদলাবে গল্পের মোড়।
মোহরের কাছে খবর যেতেই স্বাভাবিকভাবে চিন্তিত হয়ে পড়ে সে। এবার কি সমস্ত মান অভিমানের পালা মিটিয়ে শঙ্খর কাছে ছুটে যাবে মোহর। সময় দেবে তার উত্তর।