নয়া ফোটোশ্যুটে ঝড় তুললেন ঋতাভরী, রূপের ছটায় মুগ্ধ ভক্তমহল
'টেলিভিশনের পর্দা থেকে চলচ্চিত্র জগতে পাড়ি। বিগত আট বছরে ঋতাভরী চক্রবর্তীর বিনোদন জগতের গ্রাফের এক ঝলক। ঋতাভরী চক্রবর্তীর কেরিয়ারে বিশেষ আকর্ষণ হল শর্ট ফিল্ম নেকেড, যা দর্শকের মধ্যে সারা জাগানো প্রভাব ফেলেছিল।
- FB
- TW
- Linkdin
ছবিটির পরিচালনায় ছিলেন রাখেশ কুমার। এই ছবিতে ঋতাভরী চক্রবর্তীকে দেখা যায় একজন সংবাদিকের ভূমিকায়, যেখানে তার সহ অভিনেত্রী ছিলেন কল্কি কোয়েচলিন।
হরিয়ানা বিদ্যামন্দির থেকে পাশ করে, মাত্র ১৫ বছর বয়সে মডেলিং কেরিয়ার শুরু করেছিলেন ঋতাভরী চক্রবর্তী। বাংলা ও ইতিহাসে ২০১১-তে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছিল সি.বি.এস.সি-তে।
পরবর্তীতে যাদপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস নিয়ে স্নাতকস্তরে পাশ করে ঋতাভরী চক্রবর্তী। ঋতাভরী চক্রবর্তী টেলিভিশনের পর্দায় প্রথম আত্মপ্রকাশ করেন ওগো বধু সুন্দরী-তে।
এই সিরিয়ালটি বাংলার দর্শকের কাছে বেশ জনপ্রিয় ছিল। পরবর্তীতে তা হিন্দিতে তৈরি করা হয়, নাম হয় শ্বশুরাল গেন্দা ফুল।
চলচ্চিত্র জগতে তার প্রথম হাতেখড়ি তোমার সঙ্গে প্রাণের খেলা ছবির মাধ্যমে। পরে ঋতাভরী হাতে পায় বরণ ও তবু বসন্ত ছবির কাজ।
২০১২ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বাংলা ও হিন্দি মিলিয়ে মোটের ওপর বারোটি ছবিতে অভিনয় করে ঋতাভরী চক্রবর্তী। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য ছবি হল চতুষ্কোণ, পরী, শেষ থেকে শুরু প্রভৃতি।
শতরুপা সান্যাল ও উৎপলেন্দু চক্রবর্তীর কণিষ্ঠ কন্যা ঋতাভরী চক্রবর্তী। মোটের ওপর তিনটি পুরষ্কার এখন এই তারকার ঝুলিতে।
২০১৪ সালে অপর একটি সিরিয়ালে ঋতাভরী চক্রবর্তীকে দেখ পায় দর্শক। নাম চোখের তারা তুই। ৭ই মার্চ ২০১৯-এ ইউটিউব-এ প্রকাশ্যে আসে লাভ বাই দ্য মোমেন্ট।
ঋতাভরীর এই নয়া লুকে ঝড় ওঠে নেট পাড়ায়। এক কথায় বলতে গেলে দিন দিন আরও সুন্দর হয়ে সকলের নজরের কেন্দ্রে এখন হট ডিভা।