পছন্দের গান শুনেই ওটি-তে সন্তান প্রসব নুসরতের, ছেলে ও মা-কে ২৪ ঘন্টাই আগলে রাখছেন যশ

 মা হলেন নুসরত জাহান। অভিনেত্রীর কোল আলো করে এল পুত্রসন্তান। মা ও ছেলে দুজনেই সুস্থ আছেন বলেই জানিয়েছেন প্রেমিক যশ। ইতিমধ্যেই সদ্যোজাতকে চোখে হারাচ্ছেন মা নুসরত। নিজের কোল ছাড়া একমুহূর্ত করছেন না সন্তানকে। এমনকী নার্সারিতেও রাখছেন না নিজের বিছানায় তাকে আগলে রেখেছেন টলিপাড়ার নতুন মা। সূত্রের খবর ওটি-তে ডেলিভারির সময় নুসরতের সঙ্গী ছিল যশ এবং তার পছন্দের সমস্ত গান। বিতর্ককে তুড়ি মেড়ে উড়িয়ে সুরে-তালেই যেন নতুন জীবন শুরু করেছেন যশ-নুসরত, এবং ২৪ ঘন্টায় ছায়াসঙ্গী আগলে রেখেছেন মা ও সদ্যোজাতকে। 

 লক্ষ্মীবারেই পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন নুসরত। সি-সেকশনের পর মা ও ছেলে দুজনেই সুস্থ আছে সেকথা নিজেই জানিয়েছেন নুসরতের সহবাস সঙ্গী যশ দাসগুপ্ত। তবে নুসরতের ছেলে জন্মের পরই সদ্যোজাতকে দেখার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন সকলেই। 

 ইতিমধ্যেই সদ্যোজাতকে চোখে হারাচ্ছেন মা নুসরত। নিজের কোল ছাড়া একমুহূর্ত করছেন না সন্তানকে। এমনকী নার্সারিতেও রাখছেন না নিজের বিছানায় তাকে আগলে রেখেছেন টলিপাড়ার নতুন মা। 

 কলকাতার পার্কস্ট্রিটের ভাগীরথী নেওটিয়া হাসপাতালে ৫১১ নম্বর বেডে রয়েছেন নুসরত জাহান। লক্ষ্মীবারেই পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন নুসরত। সি-সেকশনের পর মা ও ছেলে দুজনেই সুস্থ আছেন।

হাসপাতাল সূত্রে খবর, নুসরতের সন্তানের ওজন হয়েছে ২.৯ কেজি। আপাতত নিজেই ছেলেকে স্তন্যপান করাচ্ছেন নুসরত। সদ্যোজাতর খিদে পাচ্ছে কিনা, কিংবা কোনও অসুবিধা হচ্ছে কিনা সেদিকে নিজেই খেয়াল রাখছেন নুসরত।

তবে শুধু নুসরত একাই নয়, সদ্যোজাতকে চোখে হারাচ্ছেন যশ দাশগুপ্ত। মা ও সন্তানের কাছে সন্তানের কাছেই সর্বদাই রয়েছেন নুসরতের প্রেমিক। 

নুসরতের সন্তানের বেশ কিছু পরীক্ষা করানো হবে আগামী রবিবার, এবং সেগুলোর রিপোর্ট ঠিকঠাক এলেই মা ও ছেলেকে ছেড়ে দেওয়া হবে। 

আপাতত নুসরতেরও কোনও শারীরিক জটিলতা নেই। সন্তান জন্মের ২৪ ঘন্টা পার হতে না হতেই এবার  একটু একটু করে হাঁটতে শুরু করেছেন নুসরত জাহান।

সূত্রের খবর ওটি-তে ডেলিভারির সময় নুসরতের সঙ্গী ছিল যশ এবং তার পছন্দের সমস্ত গান। হাসপাতালে ভর্তির সময় একটি মিউজিক প্লেয়ার নিয়ে গিয়েছিলেন যশ ওনুসরত। চিকিৎসক রাজীব আগরওয়ালের হাতেই ছেলের জন্মের সময় পছন্দের সমস্ত গান বাজানো হয় ওটি-তে।

গান শুনতে শুনতেই সন্তান প্রসব করেছেন নুসরত। শুধু তাই নয়, বিতর্ককে তুড়ি মেড়ে উড়িয়ে সুরে-তালেই যেন নতুন জীবন শুরু করেছেন যশ-নুসরত, এবং ২৪ ঘন্টায় ছায়াসঙ্গী আগলে রেখেছেন মা ও সদ্যোজাতকে।