- Home
- Entertainment
- Bollywood
- Exclusive- 'আমি চাই না আমার ভক্তরা আমার ছবি দেখতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হোক', একান্ত সাক্ষাৎকারে ভাইজান
Exclusive- 'আমি চাই না আমার ভক্তরা আমার ছবি দেখতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হোক', একান্ত সাক্ষাৎকারে ভাইজান
- FB
- TW
- Linkdin
ছবি মুক্তির আগে কীভাবে সলমন খান নিজের অনুমান ও বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে থাকেন,সলমন খানের কথায়, - একটা ছবির স্ক্রিপ্ট দেখলেই তাঁর ধারণা হয়ে যায় সেই ছবি নিয়ে। গত কয়েক বছর প্রচুর অ্যাকশন সিনেমা করেছেন তিনি, অনেক কমার্শিয়াল ড্রামাও করেছেন, সব কিন্তু হাউসফুল।
বর্তমান পরিস্থিতিতে রাধে ঠিক কতটা রিলেট করতে পারবে দর্শকেরা- সলমন খানের উত্তর- রাধে ড্রাগ বিষয় ভিত্তিক ছবি। যা সব সময়ই দেশের জন্য বার্নিং একটা বিষয়। যদিও বর্তমানে এটা অতটা গুরুত্ব পাচ্ছে না, তবে যে কোনও পরিস্থিতিতেই তা সমানতালে বেড়ে চলেছে।
বর্তমানে করোনা পরিস্থিতি ভয়ানক আকার ধারণ করছে, এমনই সময় রাধে ছবি মুক্তির সিদ্ধান্ত কতটা ঠিক- সলমন খানের কথায়, ভালো। আমরা এখন দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। অনেকেই তাঁদের কাছের মানুষদের হারাচ্ছেন। এই সময় পর্দায় ছবি মুক্তি পাওয়া নিঃসন্দেহে অমানবিক। আমি চাই মানুষ রাধে দেখুক। আনন্দ করুক হাসি খুশি থাকুক, যতটা সম্ভব।
বক্স অফিস কালেকশন নিয়ে এবার কী প্রত্যাশা ভাইজানের- আমি জানি অন্যান্যবারের মত এবার সেই বক্স অফিস কালেকশন থাকবে না। মানুষ এখন লকডাউন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। তবে আমি শুনেছি, মানুষ সিনেমাহল বুক করছে, সিট বুক করছে রাধে দেখার জন্য়। আমি তাঁদের অনুরোধ করবব এমনটা না করতে। আমি চাই না আমার ছবি দেখতে এসে কেউ করোনায় আক্রান্ত হোক।
আবারও প্রভুদেবার সঙ্গে কাজ করা, অভিজ্ঞতা কেমন- সলমন খান জানান, প্রভুদেবা সলমন খান যা পারেন না, তাঁকে দিয়ে সেটাও করিয়ে নিতে পারেন। ফলে আমাদের মধ্যে একটা দারুণ বন্ডিং রয়েছে।
দিশার সঙ্গে ঠোঁট ঠাঁসা চুম্বন, এই বিষয় কি বললেন সলমন- দিশার সঙ্গে কোনও চুমুর দৃশ্যই হয়নি। তিনি কোনও চুমু নয়, এই বিশ্বাসেই আজও ছবি করছেন, এটা একটা শ্যাডোর খেলা, ঠোঁটের মতো দেখতে কিছুকে সামনে নিয়ে চুমু পোজ দিয়েছেন তিনি।
দেশে এই কঠিন পরিস্থিতিতে চলছে চিকিৎসার জিনিস নিয়ে কালোবাজারি, সলমনের কথায় তিনি তো কিছু করতে পারবেন না, তবে নিজের রাগ চেপে রাখতে না পেরে ভাইজান নানা, আমার মনে হয় এরা মানুষ নয়। এদের কঠিন শাস্তি হওয়া প্রয়োজন।
এই পরিস্থিতিতে কাজ করা, বা জীবন কাটানো পছন্দ নয় ভাইজানের। তিনি সকলের মতই চান আগের জীবনে ফিরে যেতে। আর সেটা তখনই সম্ভব যতক্ষণ না পর্যন্ত একজনও না আক্রান্ত হবে। আর সবাই ভ্যাকসিন নেবেন।