- Home
- Entertainment
- Bollywood
- 'বাইপোলার ডিসঅর্ডারে ভুগছিলেন সুশান্ত, মায়ের মতোন আগলে রাখত রিয়া', দাবি অভিনেতার মনোবিদের
'বাইপোলার ডিসঅর্ডারে ভুগছিলেন সুশান্ত, মায়ের মতোন আগলে রাখত রিয়া', দাবি অভিনেতার মনোবিদের
সুশান্তের মৃত্যুর তদন্তে একের পর এক নয়া মোড় বেরিয়ে আসছে। সুশান্তের মৃত্যুতে একাধিক অভিযোগের আঙুল উঠেছে প্রেমিকা রিয়ার দিকে। এবার রিয়ার বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ দেখে আর চুপ থাকতে পারলেন না সুশান্তের মনোবিদ সুসান ওয়াকার। চূড়ান্ত মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন সুশান্ত। সেই মুহূর্তে সুশান্তকে সবথেকে বেশি যদি কেউ সমর্থন করে থাকে, তিনি নাকি রিয়া। সম্প্রতি সাক্ষাৎকারে এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য করে গোটা বিশ্বকে চমকে দিয়েছেন।
- FB
- TW
- Linkdin
সুশান্তের মৃত্যুতে একাধিক অভিযোগের আঙুল উঠেছে প্রেমিকা রিয়ার দিকে। সোশ্যাল মিডিয়াতে নানা অভিযোগ উঠেছে রিয়ার দিকে। চারিদিকে নানা অভিযোগে তিনি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলেন না। অবশেষে সুশান্তের মৃত্য নিয়ে মুখ খুললেন প্রয়াত অভিনেতাপ মনোবিদ ড. সুসান ওয়াকার।
সম্প্রতি সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন,দীর্ঘদিন ধরে বাইপোলার ডিসঅর্ডারে ভুগছিলেন সুশান্ত। নিজের দায়িত্ব পালনের জন্যই তিনি এবার সুশান্ত ও রিয়াকে নিয়ে মুখ খুলেছেন।
তিনি জানিয়েছেন রিয়াকে নিয়ে সংবাদমাধ্যম যে সমস্ত ভুয়ো তথ্য ছড়াচ্ছে তা আর মেনে নেওয়া যাচ্ছে না।
সুসানের দাবি, গত বছরের নভেম্বর মাস থেকেই চলতি বছর পর্যন্ত বহুবার দেখা করেছি সুশান্ত ও রিয়ার সঙ্গে। সুশান্ত যে রোগে ভুগছিলেন তার মারাত্মক ভয়ানক। সেই চূড়ান্ত মানসিক অসুস্থতা যে কোনও সময়ে কোনও ব্যক্তি বা মহিলার পক্ষেই ভয়ানক হতে পারে।
সুশান্তের মৃত্যুর পর যারা রিয়াকে নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগ তুলেছেন, সেই রিয়াই একটা সময় বড় ভরসা ছিলেন সুশান্ত। এমনকী রিয়াই সুশান্তের সবথেকে বড় সমর্থন ছিলেন।
ওদের সঙ্গে যখন প্রথম দেখা হয়েছিল তখন রিয়াকে দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। সুশান্তের প্রতি ওর চিন্তা, ভালবাসা, সমর্থন চোখে পড়ার মতোনই ছিল বলে জানিয়েছেন সুশান্তের থেরাপিস্ট।
তিনি আরও জানিয়েছন, সুশান্ত যখন প্রচন্ড অসুস্থ ছিলেন, তখন মায়ের মতোনই আগলে রাখত রিয়া।
সুশান্তের মানসিক রোগের ভয়াবহতার বিষয়টি পুরো পরিবারের থেকে গোপন রেখে যেভাবে নিঃসঙ্গে বহন করে গেছে রিয়া, এটাও মানসিক আঘাতেরই সমতুল্য।
সোশ্যাল মিডিয়া থেকে রিয়া যে ব্যবহার পাচ্ছেন এটা অত্যন্ত বেদনাময় বলে উল্লেখ করেছেন ড.সুসান।