- Home
- Entertainment
- Bengali Cinema
- রমরমিয়ে চলছিল দেহব্যবসা, শিকাগো-য় মধুচক্রের মক্ষীরানি ছিলেন ১১ জন ভারতীয় অভিনেত্রী
রমরমিয়ে চলছিল দেহব্যবসা, শিকাগো-য় মধুচক্রের মক্ষীরানি ছিলেন ১১ জন ভারতীয় অভিনেত্রী
অভিনয়ের জগতে এসে মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে যেমন অনেকেই মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। তেমনি এর পাশাপাশি মধুচক্রেও জড়িয়ে পড়ছে একাধিক অভিনেত্রীরা। দেশে- বিদেশে চারিদিকে আগাছার মতোন গছিয়ে উঠেছে এই মধুচক্রের আসর। পয়সার লালসায় এই যৌন খেলায় মেতে উঠেছেন ছোট থেকে বড় সকলেই। কেউ বা নিজের ইচ্ছায় আবার কাউকে জোর করেই নামানো হয়েছে এই যৌন খেলায়। তেলেগু ইন্ডাস্ট্রির একাধিক অভিনেত্রীর নাম উঠে এসেছিল মধুচক্রের ডেরায়। নিজের দেশ থেকে বহু দূরে সাত সমুদ্র পাড়ে বিদেশে রমরমিয়ে চলছিল এই মধুচক্রের আসর। কীভাবে সেই দেহব্যবসায় জড়িয়ে ছিলেন এই অভিনেত্রীরা এবং কীভাবে সেই মধুচক্রের ডেরা থেকে উদ্ধার হয়েছিল ১১ জন ভারতীয় অভিনেত্রী, জেনে নিন সেই কাহিনি।
| Published : Mar 16 2020, 12:40 PM IST / Updated: Mar 16 2020, 02:15 PM IST
রমরমিয়ে চলছিল দেহব্যবসা, শিকাগো-য় মধুচক্রের মক্ষীরানি ছিলেন ১১ জন ভারতীয় অভিনেত্রী
Share this Photo Gallery
- FB
- TW
- Linkdin
112
রমরমিয়ে চলছে মধুচক্র। তাও আবার বিদেশে। হ্যাঁ এমনটাই সত্যি। তামিল অভিনেত্রীদের নিয়ে মার্কিন মুলুকে চলছিল এই দেহব্যবসা।
212
অভিনয় থেকে দেহব্যবসা। কীভাবে জড়িয়ে পড়েছিল অভিনেত্রীরা। সেই নিয়ে উত্তাল সোশ্যাল মিডিয়া।
312
সম্প্রতি শোনা গিয়েছিল, নিজেদের ইচ্ছায় নয়, বরং জোর করেই এই দেহব্যবসার কাজে নামানো হয়েছিল ১১ জন ভারতীয় অভিনেত্রীকে।
412
কাজের বাজার ভাল ছিল না কারোরই। ঠিকমতো পারিশ্রমিকও পেতেন না তারা। আর সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে এই মধুচক্রে নিয়ে আসা হয়েছিল অভিনেত্রীদের।
512
তেলেগু ইন্ডাস্ট্রির অভিনেত্রীদের বিভিন্ন শো-তে কাজের সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েই নিয়ে আসা হতো সুদূর পাড়ে।
612
তেলেগু ইন্ডাস্ট্রির অভিনেত্রীদের বিভিন্ন শো-তে কাজের সুযোগ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েই নিয়ে আসা হতো সুদূর পাড়ে।
712
আর সেখানে কাজ দেওয়া তে দূর জোর করে বাধ্য করা হতো যৌন পেশাকে গ্রহণ করতে।
812
আর সেখানে কাজ দেওয়া তে দূর জোর করে বাধ্য করা হতো যৌন পেশাকে গ্রহণ করতে। এখানেই শেষ নয়, নানা ভাবে হেনস্তারও শিকার করা হতো অভিনেত্রীদের।
912
আর এইভাবেই দিনের পর দিন ধরে চলত মধুচক্রের আসর। এই কাজের সঙ্গে যুক্তি ছিলেন কিষাণ মোদুগুমুদি নামের একজন ব্যবসায়ী এবং তার স্ত্রী চন্দ্রা। কিষাণ বেশ কয়েকটি তেলেগু ছবিতে প্রযোজনাও করেছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে এইভাবেই মধুচক্র চালাত এই দম্পতি।
1012
দীর্ঘদিন দেহব্যবসা চালানোর পর অভিযোগের ভিত্তিতে মার্কিন গোয়েন্দারা তদন্ত চালায় দম্পতির বাড়িতে। আর সেখান থেকেই উদ্ধার করা হয়েছিল বিভিন্ন প্রমাণ সংক্রান্ত নথি, এমনকী মিলেছিল একটা নোটবুক।
1112
সেখানে যে সমস্ত অভিনেত্রীদের এই দেহব্যবসায় জড়ানো হয়েছিল তাদের নাম ও কী কী করানো হয়েছিল সমস্ত তথ্যই পাওয়া গিয়েছিল। পাওয়া গিয়েছিল কন্ডোমের একাধিক প্যাকেট।
1212
এই নোংরা জগত থেকে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার আর্জি জানিয়ে চিঠিও মিলেছিল পুলিশের হাতে।