- Home
- Entertainment
- Bengali Cinema
- অস্ত্রপ্রচারের পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন জাস্টিন ঘরণী, জানালেন ভর্তি হওয়ার কারন
অস্ত্রপ্রচারের পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন জাস্টিন ঘরণী, জানালেন ভর্তি হওয়ার কারন
- FB
- TW
- Linkdin
সম্প্রতি হাসপাতেল ভর্তি হয়েছিলেন কানাডিয়ান গায়ক ও মডেল জাস্টিন বিবারের বেটার হাফ হেইলি বিবার। অস্ত্রপ্রচারের জন্যই ভর্তি হয়েছিলেন হাসপাতালে। শনিবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরেছেন তিনি। বাড়ি আসার পর জাস্টিন ঘরণী জানিয়ছেন মাথায় একটা ছোট ব্লাড ক্লট ছিল যেটা স্ট্রোকের উপসর্গ।
শনিবার বাড়ি ফিরে নিজের সোশ্যাল সাইট ইন্সটাগ্রামে ২৫ বছরের মডেল হেইলি বিবার গোটা বিষয়টি ভক্তদের উদ্দেশ্যে জানান। নিজের ইন্সটা হ্যান্ডেলেই বছর ২৫-এর হেলি বিবার লেখেন, চিকিৎসকরা তাঁর মাথায় একটি জমাটবাঁধা রক্ত বা ব্লাড ক্লট পেয়েছিল। সেটিতেই অস্ত্রপ্রচার করা হল। সেই সঙ্গে আরও লিখেছেন যে, এই ব্লাড ক্লট থেকে স্ট্রোক পর্যন্ত হতে পারত।
হেইলি বিবার তাঁর ইন্সটাগ্রাম হ্যান্ডেলে লেখেন, বৃহস্পতিবার তিনি তাঁর স্বামী জাস্টিন বিবারের সঙ্গে একসাথে ব্রেকফাস্ট করছিলেন। সেই সময়ই কিছুটা অসুস্থ বোধ করেন তিনি। অনেকটা স্ট্রোকের মতই উপসর্গ ছিল তাঁর। তাই দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ভর্তি হন।
নিজের ইন্সটাগ্রামে হেইলি বিবার আরও লিখেছেন যে, সৌভাগ্যবসত কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি মোটামুটি সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন। কারন সেই জমাট বাঁধা রক্ত বা ব্লাড ক্লট নিজে থেকেই সেই ক্লট পাস হয়ে যাওয়ায় সমস্যা খুব একটা জটিল আকার নেয় নি।
নিজের ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইলে আরও একবার বলেছেন, বৃহস্পতিবার ব্রেকফাস্ট টেবিলে অসুস্থ বোধ করাটা স্ট্রোকের উপসর্গ ছিল বলেই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা করানোর প্রয়োজন ছিল। আর সঠিক সময় চিকিৎসা করা হয়েছে বলেই মাথার ভিতর ব্লাড ক্লট নির্মূল করতে অস্ত্রপ্রচারও সফল হয়েছে।
হেইলি বিবার নিজের ইন্সটা প্রোফাইলে লেখেন, এই মুহুর্তটা ছিল তাঁর জীবনের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর একটা মুহুর্ত। চিকিৎসক সহ নার্সদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে যাঁরা তাঁর সুস্থতার জন্য শুভ কামনা করেছেন তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেছেন জাস্টিন বিবার ঘরণী।
হেইলি বিবার কিন্তু বরাবরই সোশ্যাল মিডিয়ায় শরীর ও স্বাস্থ্য বিষয় সরব হয়ে থাকেন। এর আগেই একবার মেন্টাল হেলথ নিয়ে নেটদুনিয়ায় পোস্ট করেছিলেন হেইলি। শুধু তাই নয়, জাস্টিনের হেলথ আপডেটও দিতেন তাঁর ঘরণী হেইলি বিবার।
২০২০ সালের মার্চ মাসে হেইলি বিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছিলেন, সেই সময় জাস্টিম বিবার লাইম রোগের সঙ্গে কীভাবে লড়াই করেছিলেন এবং তার ফলে তাঁদের বিবাহিত জীবন কতটা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল।