একটানা স্নান না করে দিন কাটাচ্ছেন মিয়া, কোয়ারেন্টাইনে ফাঁস হল সত্য
মিয়া খালিফা। এই নামটির সঙ্গে যেন সকলেই পরিচিত। ঝা চকচকে শরীরটা দেখার জন্য সারাক্ষণ ভিড় জমছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই নীল ছবিতে অভিনয় করে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছেছিল মিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভক্তদের ধরে রাখতে বেশ সিদ্ধহস্ত মিয়া। একের পর এক যৌন উত্তেজনামূলক ছবি পোস্ট করে সংবাদের শিরোনামেই থাকেন মিয়া। তার এই আগুন জ্বালানো হট অবতার দেখতেই পুরুষরা সবসময়েই মুখিয়ে রয়েছে। তবে এবার কোন হট ছবি পোস্ট করে নয়, বরং প্রকাশ্যে এসেছে মিয়ার গোপন সত্য। জেনে নিন।
| Published : Mar 31 2020, 08:54 AM IST / Updated: Mar 31 2020, 09:06 AM IST
একটানা স্নান না করে দিন কাটাচ্ছেন মিয়া, কোয়ারেন্টাইনে ফাঁস হল সত্য
Share this Photo Gallery
- FB
- TW
- Linkdin
112
করোনা আতঙ্কে সকল তারকাই এখন গৃহবন্দি। সারা দেশ জুড়ে করোনা আতঙ্কে নাজেহাল বিশ্ববাসী।
212
একের পর এক শহরে মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে এই রোগ। এই পরিস্থিতিতে বাঁচার একটাই রাস্তা হোম আইসোলেশন।
312
করোনা থেকে নিজেকে আটকাতে আপাতত সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, এবং একা থাকাই সবথেকে বেস্ট অপশন।
412
সারা বিশ্বে লকডাউনের ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার। এই লকডাউন চলাকালীন সকলেই ঘরবন্দি।
512
দীর্ঘ ২১ দিনের লকডাউনে প্রত্যেকেই নিজেদের মতোন করে সময় কাটাচ্ছেন। সেলফ কোয়ারেন্টাইনে কেমন কাটছে সেলেবদের দিন তা প্রতিনিয়তই পোস্ট করছেন সেলেবরা।
612
লেবানিজ-মার্কিন অভিনেত্রী মিয়া খালিফাও হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন।
712
সম্প্রতি একটি ছবি পোস্ট করে তিনি নিজের এক গোপন সত্য ফাঁস করেছেন। যা প্রকাশ্যে আসা মাত্রই নেটদুনিয়ায় হৈ চৈ শুরু হয়ে গিয়েছে।
812
একটানা দুদিন ধরে স্নান করেননি মিয়া। এই পোশাকটাই শেষবার আমি পরেছিলাম যেটায় ইলাস্টিক ছিল না।
912
তিনি সকলকে কোয়ারেন্টাইন মানার অনুরোধ জানিয়েছেন। সবাই একত্র হলেই এই মারণ ভাইরাসকে দমন করতে পারা যাবে বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।
1012
এমনকী যে সমস্ত দেশে সরকার লকডাউন দেয়নি তাদের নাগরিকদের নিজেদের কোয়ারেন্টাইনে থেকে সহযোগীতার কথাও বলেছেন মিয়া।
1112
সেলফ কোয়ারেন্টাইনে স্নান না করে কীভাবে রয়েছেন অভিনেত্রী। আর কেনই বা স্নান করেননি সেই প্রশ্নই সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরপাক খাচ্ছে।
1212
বর্তমানে বাড়িতে বসেই শরীরচর্চাতে মন দিয়েছেন মিয়া। করোনা জ্বরে সারা পৃথিবী কাবু হলেও তার জনপ্রিয়তা আজও একই রয়ে গেছে।