পেটের টানে নয় চোখের খিদেয় বাড়ছে ওজন, মেনে চলুন নিয়ন্ত্রণের উপায়গুলি
- FB
- TW
- Linkdin
আমাদের সকলকেই একটা নির্দিষ্ট খাদ্যাভ্যাস, একটি সঠিক জীবনযাত্রার ওপর নির্ভর করে চলা প্রয়োজন। কারণ শারীরিক গঠন এবং খাওয়া-দাওয়ার অভ্যাস এর ওপর মানুষের শরীরে মোটা হয়ে যাওয়ার প্রবণতা নির্ভর করে।
অসময়ের খিদেকে এড়িয়ে চলুন, সংযত থাকুন। মেদহীন, একটি তন্বী চেহারা আমাদের সকলেরই স্বপ্ন থাকে। তবে যথন তখন বা অসময়ের খিদেকে নিয়ন্ত্রণে না রেখে কেবলই খাই খাই স্বভাবের জন্ম হলেই বিপত্তি। তাতেই শরীরের বাড়তে থাকবে মেদ। এটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলেই শরীরের বাড়তি মেদ জমার হাত থেকে মুক্তি পাবেন।
অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চা পান করলে খিদে পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে আসে। তাই অসময়ে খিদে পেলেই চা পান করতে পারেন, এর ফলে মেদ বৃদ্ধির সম্ভাবনাও থাকে না। তবে সে ক্ষেত্রে আপনাকে চিনি ছাড়া চা পান করতে হবে।
অতিরিক্ত পরিমানে জল পান করতে হবে। শরীরে জলের মাত্রা বজায় রাখতে জল পান করুন বেশি করে, জলের মাত্রাা যদি শরীরে সঠিক থাকে, তবে শরীরের অনেক সমস্যায়ই কমে যায় এক ধাক্কায়। তাই জল বেশি করে খেলে খিদে কম পায়, সময়ে খাওয়া খাবার ভালো মতন হজমও হয়।
প্রতিদিন সকালে বা নির্দিষ্ট সময়ে করতে হবে শরীরচর্চা। তাতে অসময় খিদের মাত্রা কমে যায়। দিনের শুরুতেই ব্যায়ম শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপযোগী। এতে শরীরের বহু সমস্যার হাত থেকে মুক্তি মেলে।
মিন্টের গন্ধ বা মিন্ট জাতীয় কোনও লজেন্স খেলে ঘন ঘন খিদের পাওয়ার মাত্রা অনেক কমে যায়। তখন আর খাবারের দিকে ঝুঁকতে হয় না। এই জাতীয় সুগন্ধি ঘরে রাখলে তাতেও সুফল মিলবে।
অসময়ে খিদে পেলেই ফল খান। আপেল, শশা, শাকআলু, পাঁকা পেপে জাতীয় ফল খেতে পারেন। বেশি রসালো ফল অতিরিক্ত না খাওয়াই ভাল। এতে অতিরিক্ত মেদ বৃদ্ধির সম্ভাবনা তো থাকবেই না উল্টে শরীরের পক্ষে উপকারী। এতে শরীরের পুষ্টি বৃদ্ধি পাবে।