শুকনো কাশি মানেই করোনা নয়, অযথা আতঙ্ক ভুলে কাজে লাগান অব্যর্থ ঘরোয়া প্রতিকার
শ্বাসকষ্ট বা শুকনো কাশি মানেই সেটা করোনা সংক্রমণ হবে তার কোনও মানে নেই। বিশেষজ্ঞদের মতে, শ্লেষ্মা ফুসফুসের নালীতে জমে সেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় এবং ছড়িয়ে পড়ে। অনেক সময় কাশির পরেও এই শ্লেষ্মা বের হয় না। এর ফলেই ফুসফুসে বিপজ্জনক সংক্রমণ শুরু হয়। জেনে নিন এই শুকনো কাশি থেকে মুক্তির অব্যর্থ ঘরোয়া প্রতিকার।
| Published : Sep 09 2020, 02:48 PM IST / Updated: Sep 09 2020, 04:22 PM IST
- FB
- TW
- Linkdin
বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এটি শ্বাসযন্ত্রের সমস্যার সঙ্গে সম্পর্কিত। গলা ব্যথা, গলায় ফোলাভাব, শ্বাস নালীর কোনও ধরণের সংক্রমণ বা ফুসফুসের কার্যক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার ফলেই কাশির সৃষ্টি হয়।
কাশির কার্যকর নিরাময় না হলে এই সমস্যাটি বিপজ্জনক হতে পারে। তাই যদি শুকনো কাশি হয়, তবে একটি ঘরোয়া প্রতিকারগুলি কাজে লাগাতে পারেন।
লবণ জল দিয়ে গার্গল গলার ফোলাভাব হ্রাস করে এবং শ্বাস নালীর উপর আক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়াগুলিও নাশ করে।
তোয়ালে জড়িয়ে গরম জলের ভেপার নিলে কাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। গরম দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করলে ফুসফুস থেকে শ্লেষ্মা পরিষ্কার হয়।
সকালে, বিকেলে ও সন্ধ্যায় দুই চামচ মধু চার দানা গোলমরিচ মিশিয়ে নিন। এ ছাড়া এক কাপ আঙ্গুরের রসে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেলে শুষ্ক কাশি থেকে মুক্তি মেলে।
৬-৭টি বাদাম জলে ভিজিয়ে রাখুন, সকালে খোসা ছাড়িয়ে এতে চিনি ও মাখন মিশিয়ে খেয়ে ফেলুন। শুকনো কাশি থেকে সহজেই রেহাই মিলবে।
পেঁয়াজের রসের সঙ্গে সামান্য পরিমাণ মধু মিশিয়ে সকালে এবং সন্ধ্যায় পান করলে আশ্চর্যজনক উপকার মেলে। যষ্টিমধুও শুকনো কাশি কমাতে অব্যর্থ কাজ করে।