- Home
- Lifestyle
- Health
- অস্টিওপেরোসিস থেকে জয়েন্টের ব্যথা, প্রতিদিনের পাতে রাখুন এই উপাদান মিলবে অবিশ্বাস্য ফল
অস্টিওপেরোসিস থেকে জয়েন্টের ব্যথা, প্রতিদিনের পাতে রাখুন এই উপাদান মিলবে অবিশ্বাস্য ফল
৪০ বছর পর প্রতিদিন একটি এই উপাদান আপনার হাড় মজবুত করতে সাহায্য করবে। কারণ এই সময় থেকে বোন ডেনসিটি কম হতে শুরু করে। সেই সঙ্গে পেশীও মজবুত হবে। আসুন আমরা আপনাকে এখানে বলে রাখি যে ৪০ বছর বয়সের পর প্রতিদিন ডিম খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায়।
| Published : Feb 16 2022, 02:45 PM IST
- FB
- TW
- Linkdin
ডিম খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে একথা সকলেরই জানা। ডিম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। যদিও প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। ডিম প্রোটিনের খুব ভালো উৎস, এটি মাংসপেশিকে শক্তিশালী করে।
সব বয়সের মানুষের ডিম খাওয়া উচিত। কিন্তু বাড়ন্ত বয়সে সুস্থ থাকতে প্রতিদিন একটি করে ডিম খেতে হবে। সেই সঙ্গে আপনাদের জানিয়ে রাখি যে ৪০ বছর পর প্রতিদিন একটি ডিম খেলে আপনার হাড় মজবুত হবে, সেই সঙ্গে পেশীও মজবুত হবে। আসুন আমরা আপনাকে এখানে বলে রাখি যে ৪০ বছর বয়সের পর প্রতিদিন ডিম খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায়।
হাড় মজবুত হবে- বয়স বাড়ার সঙ্গে হাড় দুর্বল হওয়া স্বাভাবিক। এমন পরিস্থিতিতে প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়া উপকারী হতে পারে। ডিমে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি। এই দুটি উপাদানই হাড়কে মজবুত করে, ডিম হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে জয়েন্টে ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা। কিন্তু প্রতিদিন একটি করে ডিম খেলে জয়েন্টের ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন।
ডিমে উপস্থিত ভিটামিন হাড় ও জয়েন্টের ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। এটি শরীরে ভিটামিনের ঘাটতিও দূর করে। ডিম ভিটামিন B12 এর একটি ভালো উৎস। যা ব্যথায় উপশম দেয়।
ডিম প্রোটিনের ভালো উৎস। প্রোটিন পেশী তৈরি করে। বয়স বাড়ার সঙ্গে মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পড়ে, এমন পরিস্থিতিতে প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়া উচিত।
একটি মাঝারি আকারের রান্না করা ডিমে ৫.৩ গ্রাম মোট ফ্যাট রয়েছে, যার মধ্যে ১.৬ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ২.০ গ্রাম মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, ০.৭ গ্রাম ফ্যাট, ০.৭ গ্রাম। এবং ১৮৬ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল। এছাড়া ৫০ গ্রাম, ৭৮ ক্যালোরি, ৬.২৯ গ্রাম প্রোটিন, ০.৫৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট।
ডিমের পুষ্টি গুন গুরুত্ব অনুধাবন করে ভোক্তা ও উৎপাদক উভয়কেই সচেতন করার জন্য প্রতিবছর অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় শুক্রবার উদযাপিত হয় বিশ্ব ডিম দিবস।