- Home
- India News
- Modi Government: গত ৭ বছরে প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্বে শিক্ষাক্ষেত্রের বদলে যাওয়া রূপ, দেখুন ছবিতে
Modi Government: গত ৭ বছরে প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্বে শিক্ষাক্ষেত্রের বদলে যাওয়া রূপ, দেখুন ছবিতে
- FB
- TW
- Linkdin
নরেন্দ্র মোদী দিল্লিতে ক্ষমতা দখল করেছিলেন ২০১৪ সাল। তারপর থেকে প্রায় প্রত্যেক বছরই একটা করে আইআইটি বা আইআইএম খোলা হয়েছে। ২০১৪ সালে দেশে আইআইটির সংখ্যা ছিল ১৬। বর্তমানে তা তা পৌঁছেছে ২৩এ। অন্যদিকে ১৩টি আইআইএম বেড়ে হয়েছএ ২০। বর্তমানে এমবিএ-তে আসন সংখ্যা বেড়েছে ৫৩ শতাংশ। মাস্টার ডিগ্রিতে আসন সংখ্যা বেড়েছে ৮০ শতাংশ।
বর্তমানে এমবিএ-তে আসন সংখ্যা বেড়েছে ৫৩ শতাংশ। মাস্টার ডিগ্রিতে আসন সংখ্যা বেড়েছে ৮০ শতাংশ। কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে আসন সংখ্যাও। তাতে সুবিধে পাচ্ছেন পড়ুয়ারা।
প্রচুর পরিমাণে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হওয়ায় বাড়ছে উচ্চশিক্ষিত পড়ুয়ার সংখ্যা। ২০১৪ সালে এই সংখ্যাটা তিল ৩.৪৫ কোটি। বর্তমানে তা পৌঁছে গেছে ৩.৮৫কোটিতে। আগামী দিনে এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলেও আশা করা হয়েছে।
জম্মু ও কাশ্মীর থেকে পৃথক করার পরে লাদাখও পেয়েছে একটি কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। দীর্ঘ দিন ধরেই লাদাখের বাসিন্দাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি ছিল। ইতিমধ্যেই সংসদেও অনুমোদন পেয়েছে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। লাদাখের বাসিন্দারও খুশি কেন্দ্রে উদ্যোগে।
বোম্বে আইআইটি, দিল্লি আইআইটি আর বেঙ্গালুরুর আইআইএসসি - বিশ্বের সেরা ২০০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। মেধা তালিকার দিক দিয়েও এই তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এগিয়ে রয়েছে।
বিশ্বের দরবারেও জায়গা করে নিয়েছে ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি। ৭১টি বিশ্ববিদ্য়ালয় রীতিমত রেকর্ড তৈরি করেছে। ৬৩ বছর ধরেই এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলি দেশের সম্মান বাড়িয়ে এসেছে। দাবি করছে কেন্দ্রীয় সরকার।
জোর দেওয়া হয়েছে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির উচ্চশিক্ষায়। নতুন করে প্রায় ২২টি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হয়েছে সেখানে। সেখানে বাড়ছে পড়ুয়ার সংখ্যা।
শুধু আইআইটি বা আইআইএম নয় জোর দেওয়া হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের পঠনপাঠনেও। তথ্য় বলছে ২০১৪ সালের পর থেকে প্রতি সপ্তাহে একটি করে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হয়েছে এই দেশে। ২০১৩-১৪ সালে দেশে ৭২৩টি বিশ্ববিদ্যালয় ছিল। বর্তমানে রয়েছে ১০৪৩টি।
উচ্চ শিক্ষার জন্য দেশের প্রথম ফরেন্সিক বিশ্ববিদ্যালয়ের তৈরির প্রস্তুতি চলছে। তৈরি হচ্ছে রেল ও পরিবহণ বিশ্ববিদ্যালয়ও। ২০১৪ সালের পরেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।