ফের রেকর্ড সংক্রমণ কলকাতায়, কোভিডে নির্বাচনী জমায়েতে রাশ হাইকোর্টের
কোভিডে বাংলার অবস্থা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। রোজই রেকর্ড ব্রেক। নির্বাচনী জমায়েতে এবার রাশ টানল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালত স্পষ্ট জানিয়েছে, ভীড় রুখতে জেলা শাসক এবং কমিশনকেই দায়িত্ব নিতে হবে। প্রয়োজনে ১৪৪ ধারা ব্যবহার করা হতে পারে। হাইকোর্টের নির্দেশনামা ইতিমধ্যেই জেলাশাসক এবং কমিশনকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী,রাজ্যে একদিনে সংক্রমণ ৪ হাজার ৮১৭ । এদিকে মৃত্য়ুও ২০ জন। এর মধ্যে কলকাতায় একদিনে মৃত্যু সংখ্যা ১১। ভ্যাকসিন দেওয়া হবে কলকাতার সমস্ত ওয়ার্ডে, নবান্নে বৈঠকে সিদ্ধান্তা। মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, সংক্রমণের কী কী তথ্য উঠে এসেছে , দেখুন ছবিতে -ছবিতে।
- FB
- TW
- Linkdin
মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে একদিনে করোনা নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ২০ জন এবং এর মধ্যে কলকাতায় একদিনে মৃত্যু সংখ্যা ১১।
মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, উত্তর ২৪ পরগণায় ৪ জন, হাওড়াতে ২ জন, হুগলিতে ২ জন এবং পশ্চিম বর্ধমানে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বাংলায় মোট মৃতের সংখ্যা১০,৪৩৪ জন। কলকাতায় মোট মৃতের সংখ্যা ৩,১৬৮।
মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, একদিনে কলকাতায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৯৯ জন থেকে বেড়ে ১২৭১ জন এবং কলকাতায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৪৩,৭৪২ জন। রাজ্যে এই মুহূর্তে মোট আক্রান্ত ৬২৪,২২৪ জন।
উত্তর ২৪ পরগণায় একদিনে আক্রান্ত ৮৮৭ থেকে বেড়ে ১১৩৪ জন । তবে দৈনিক সংক্রমণ কমলেও এখনও সব জেলাকে পিছনে ফেলে করোনায় প্রথম স্থানে কলকাতা, দ্বিতীয় উত্তর ২৪ পরগণা। এদিকে একদিনে বাংলায় করোনা আক্রান্ত ৪ ,৮১৭ জন।
মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গেএই অবধি মোট অ্য়াক্টিভ আক্রান্তের সংখ্য়া ২৩ হাজার ৯৮১ থেকে ২৯ হাজার ০৫০ জন।
মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের করোনা বুলেটিন অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে একদিনে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২২৭৮ জন। তাই বাংলায় কোভিডজয়ীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৫৮০,৫১৫ জন থেকে ৫৮৪,৭৪০ জন। সুস্থতার হার ৯৭.৬৪ শতাংশ থেকে কমে ৯৩.৬৭।
আচমকা রেকর্ড সংক্রমণ কলকাতায়। নবান্নে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ভ্যাকসিন দেওয়া হবে কলকাতার সমস্ত ওয়ার্ডে।
কোভিডে নির্বাচনী জমায়েতে এবার রাশ টানল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালত স্পষ্ট জানিয়েছে, ভীড় রুখতে জেলা শাসক এবং কমিশনকেই দায়িত্ব নিতে হবে। প্রয়োজনে ১৪৪ ধারা ব্যবহার করা হতে পারে। হাইকোর্টের নির্দেশনামা ইতিমধ্যেই জেলাশাসক এবং কমিশনকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।