তৃণমূলে ফিরছেন শোভন,সত্য জানতে তড়িঘড়ি বাড়িতে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা
- FB
- TW
- Linkdin
রাজ্য় রাজনীতির সাম্প্রতিক অতীত বলছে,দিল্লিতে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর থেকেই রাজ্য বিজেপির সঙ্গে সম্পর্কে ভালো নয় শোভনের। রাজ্য় বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষের সঙ্গেই মতান্তর ঘটে তার। মূলত, রাজ্য় বিজেপির অফিসে তাঁর সংবর্ধনা অনুষ্ঠান থেকেই ফাটলের সূত্রপাত।
খুব বেশিদিনের কথা নয়। মমতার কথা শুনে 'ঘর ওয়াপসি' হচ্ছে একের পর এক নেতার। সেখানে দিদির সাধের কানন নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। কালীঘাটে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, বেহালায় শোভনের জায়গায় রত্নাকে নেতৃ্ত্ব থেকে সরে থাকতে নির্দেশ দিয়েছে ঘাসফুল ব্রিগেড। যা একপ্রকার শোভনকে স্বাগত জানানোর ইঙ্গিত। দলের কথা শুনে আপাতত সক্রিয় থেকে নিষ্ক্রিয় হয়েছেন রত্না।
সেখানে শোভন চট্টোপাধ্যায়কে স্বাগত জানানো হলেও বৈশাখী বন্দ্য়োপাধ্যায়কে সরকারি ভাবে স্বাগত জানায়নি বিজেপি। যাতে যার পর নাই ক্ষুব্ধ হন শোভন। এই আগুনে আরও হাওয়া দেয় দিলীপ ঘোষের ডাল-ভাত মন্তব্য়। যেখানে শোভন এলে বৈশাখী আসবেনই বোঝাতে গিয়ে দুজনকে ডাল-ভাতের জুটি বলে ফেলেন রাজ্য় বিজেপির কান্ডারি।
পরের পর ঘটনায় অপমানিত শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় দল ছাড়বেন বলে শীর্ষ নেতৃত্বকে বার্তাও দেন। এর পরে দিল্লিতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করে পরিস্থিতি সামাল দেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়।
মমতার কথা শুনে 'ঘর ওয়াপসি' হচ্ছে একের পর এক নেতার। সেখানে দিদির সাধের কানন নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। কালীঘাটে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, বেহালায় শোভনের জায়গায় রত্নাকে নেতৃ্ত্ব থেকে সরে থাকতে নির্দেশ দিয়েছে ঘাসফুল ব্রিগেড। যা একপ্রকার শোভনকে স্বাগত জানানোর ইঙ্গিত। দলের কথা শুনে আপাতত সক্রিয় থেকে নিষ্ক্রিয় হয়েছেন রত্না।
পরবর্তীকালে সোশ্য়াল মিডিয়ায় বিজেপির নেতাদের হাস্য়রস ভালোভাবে নেননি শোভন। এমনকী কিছু সংবাদমাধ্য়মে যেভাবে তাদের তুলে ধরে হয়েছে তাও মন থেকে মেনে নিতে পারেননি তিনি। সূত্রের খবর, এ প্রসঙ্গে দল কেন কোনও ব্য়বস্থা নিচ্ছে না তাও দিলীপের কাছে জানতে চান তিনি। যারপর থেকে বিজেপিতে যোগ দিয়েও দলের কোনও অনুষ্ঠানে যেতে দেখা যায়নি তাঁকে।