- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- জন্মাষ্টমীর দিন এই নিয়ম মেনে কৃষ্ণের পুজো করলেই মনের ইচ্ছা হবে পূরণ, দূর হবে দুঃখ-দুর্দশা
জন্মাষ্টমীর দিন এই নিয়ম মেনে কৃষ্ণের পুজো করলেই মনের ইচ্ছা হবে পূরণ, দূর হবে দুঃখ-দুর্দশা
- FB
- TW
- Linkdin
জন্মাষ্টমী হল হিন্দুদের অন্যতম প্রধান উৎসব। তবে যে কোনও অষ্টমী তিথিকে খুব একটা শুভ দিন মানা হয় না। কিন্তু গোকূলে দেবকীর অষ্টম গর্ভে ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টম দিনে বা অষ্টম তিথিতে জন্ম হয় কৃষ্ণের।
এই জন্মাষ্টমী তিথির আর এক নাম গোকূল অষ্টমী। তারপর থেকেই সারা ভারতবর্ষে প্রতি বছর এই জন্মাষ্টমীর গুরুত্ব বাড়তে শুরু করে।
এই জন্মাষ্টমী তিথির আর এক নাম গোকূল অষ্টমী। তারপর থেকেই সারা ভারতবর্ষে প্রতি বছর এই জন্মাষ্টমীর গুরুত্ব বাড়তে শুরু করে।
জন্মাষ্টমীর ব্রত পালনের সময় নিয়ম মেনে পুজো করলে সুফল পাওয়া যায়। যেমন পুজোর প্রয়োজনীয় উপকরণ অর্থাৎ ফুল, পঞ্চগব্য, পঞ্চগুড়ি, আতপ চাল, ফলের নৈবেদ্য, তুলসীপাতা, দূর্বা, ধূপ, দীপ, পাট, বালি,তুলসীপাতা, দূর্বা, পঞ্চবর্ণের গুড়ো, মধু পর্কের বাটি, আসন-অঙ্গুরী সংগ্রহ করতে হয়।
জন্মাষ্টমীর দিন উপবাসের সময় কোনও খাবার ভুলেও খাবেন না। অষ্টমী তিথি শেষ হওয়ার পর ফল খেয়ে উপোস ভাঙবেন।
জন্মাষ্টমীর দিন সঠিক নিয়ম মেনে পুজো করলে তবেই কিন্তু সঠিক ফল পাওয়া যাবে। জন্মদিনের দিন একেবার নবরূপে সুসজ্জিত করতে হয় শ্রী কৃষ্ণকে। সেখানে রাখা হয় ঝুলন, নতুন জামা, ময়ূরের পালক লাগানো মুকুট, পাঞ্চজন্য শঙ্খ, বাঁশি, সুদর্শন চক্র, ফুলের মালা, হাতে বালা, এই সব দিয়ে সাজিয়ে তুলতে হবে শ্রী কৃষ্ণকে।
জন্মাষ্টমীর দিনে নিয়ম মেনে পুজো করলে মনের সুপ্ত বাসনাও পূরণ হয়। এই দিনটিতে কোনও দম্পতি সন্তান চাইলে শুভ বলে মনে করা হয়।
জন্মাষ্টমীর দিনে গোপালকে স্নান করানো হয় দুধ দিয়ে। ৩০ অগস্ট, রাত ১১টা ৫৯ মিনিট থেকে ১২টা ৪৪ মিনিট পর্যন্ত পুজোর শুভক্ষণ। ৩০ অগস্ট রাত ১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্তই রোহিণী নক্ষত্র থাকবে।
জন্মাষ্টমীর দিন মনের ইচ্ছা খুব শীঘ্রই পূরণ হয় বলে বলা হয়। ৩০ অগাস্ট জন্মাষ্টমীর দিন রাত ১১:৪৭ মিনিট থেকে ৩১ অগাস্ট ১২:৩২ মিনিটে পালিত হবে নিশীথ পুজো। সেই সময় ৪৫ মিনিট সময় হাতে থাকে পুজো পাঠের জন্য। এই সময় শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয় বলে ধরে নেওয়া হয়।