- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে প্রতিদিন খান একমুঠো কিশমিশ, কমবে কোলেস্টেরলের মাত্রা
হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে প্রতিদিন খান একমুঠো কিশমিশ, কমবে কোলেস্টেরলের মাত্রা
- FB
- TW
- Linkdin
সুস্বাদু মিষ্টি স্বাদের ফল কিশমিশ খেতে প্রত্যেকই কমবেশি ভালবাসে। বিভিন্ন রান্নায় এর বহুল ব্যবহার রয়েছে। অনেকে ঘুম থেকে উঠেও জলে ভেজানো কিশমিশ খান। রান্নার স্বাদ বাড়াতেও এর বহুল ব্যবহার রয়েছে।
বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন পায়েস, পিঠেতে কিশমিশকে অনেক ব্যবহার করা হয়। কিশমিশের স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে অনেক।
কিশমিশের মধ্যে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, ক্যারোটিনেস,পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে। বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা যেমন শরীরের শক্তি বৃদ্ধি, রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ, দাঁত ও হাড়ের সুরক্ষা ইত্যাদি রোগের সামাধান করে থাকে এই কিশমিশ।
এছাড়াও শরীরে ভিটামিন. মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেন্টের চাহিদা পূরণে বিশেষ ভূমিকা নেয় এই কিশমিশ। শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে কিশমিশ খুবই উপকারী।
কিশমিশ খেলে হৃদরোগের ঝুকিও কমে যায়। কিশমিশে থাকা ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম কিডনির পাথর দূর করতে সাহায্য করে।
আয়রন এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স রয়েছে কিশমিশে । এতে রক্তাল্পতার সমস্যা কমে যায়। রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে এই কিশমিশ।
কিশমিশে থাকা শক্তিশালী উপাদান পলিফেনোলিক ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে।নিয়মিত কিশমিশ খেলে অ্যাসিডিটি কমে যায়।
কিশমিশে থাকা ক্যালশিয়াম দাঁতের সুরক্ষায় উপকারী। এছাড়া এর মধ্যে থাকা অলিয়ানোলিক অ্যাসিড দাঁতের ক্ষয় এবং গর্ত হওয়া প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
কিশমিশে ক্যালসিয়াম থাকায় এটি অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোদ করে, এবং এর পাশাপাশি হাড়কে সুরক্ষা প্রদান করে। তাই নিয়মিত খাবারে আজ থেকেই রাখুন কিশমিশ।