- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- World Heart Day, ২০ পেরোনোর আগেই কেন বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা, সাবধান না হলেই বিপদ
World Heart Day, ২০ পেরোনোর আগেই কেন বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা, সাবধান না হলেই বিপদ
২৯ সেপ্টেম্বর, ওয়ার্ল্ড হার্ট ডে। চলতি বছরে এই দিনটির গুরুত্ব যেনও আরও বেশি করে বাড়ছে কারণ বয়স ২০ হোক আর ৪০, বয়সকে তুড়ি মেরে জাকিয়ে বসছে হার্টের সমস্যা। বয়স যেন নেহাতই একটা সংখ্যা মাত্র। বারেবারে যেন এই কথাটা প্রমাণ করে দিচ্ছে। সারাদিনের অফিসের চাপ, পরিশ্রম, ব্যক্তিগত সমস্যা সারাক্ষণ মাথার মধ্যেই যেন ঘুরপাক হতে থাকে। আর সেখান থেকেই কোনও কিছু না বোঝার আগেই হার্ট অ্যাটাকের শিকার হচ্ছে বহু মানুষ। বিশেষত হৃদরোগে আক্রান্ত যখন তখন আক্রান্ত হতে পারেন। বুকে ব্যথা থেকে নিঃশ্বাসের কষ্ট হচ্ছ, শরীরের এই লক্ষণগুলি হলেও বুঝবেন হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হতে পারেন আপনি।

২৯ সেপ্টেম্বর, ওয়ার্ল্ড হার্ট ডে (World Heart Day)। চলতি বছরে এই দিনটির গুরুত্ব যেনও আরও বেশি করে বাড়ছে কারণ বয়স ২০ হোক আর ৪০, বয়সকে তুড়ি মেরে জাকিয়ে বসছে হার্টের সমস্যা (Heart Attack)।
কোন বয়সে কোন রোগের কবলে আপনি পড়তে পারেন এসব এখন ভ্রান্ত ধারণা। সারাদিনের অফিসের চাপ, পরিশ্রম, ব্যক্তিগত সমস্যা সারাক্ষণ মাথার মধ্যেই যেন ঘুরপাক হতে থাকে।
কোনও কিছু না বোঝার আগেই হার্ট অ্যাটাকের শিকার হচ্ছে বহু মানুষ। বিশেষত ছেলেদের থেকে মেয়েদের উপর এর প্রভাব পড়ছে সবথেকে বেশি।
আচমকা বুকে ব্যথা হলে সেটি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। যাকে বলা হয় মাওকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশান। শিরার মধ্যে রক্তের গতি বন্ধ হয়ে গেলেই এমনটা হয়। আবার কিছু ক্ষেত্রে গতি কমে যায়। এই সময় হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা থাকে।
শুধুমাত্র বয়স্কদেরই হার্ট অ্যাটাক হতে পারে এই ধারণা এখন অতীত। যত দিন যাচ্ছে, অল্প বয়সীদের মধ্যেও বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা।
যতটা পারবেন জাঙ্কফুড এড়িয়ে চলুন। কাজের সঠিক সময় না থাকা এবং যারা একটানা ঘন্টার পর ঘন্টা বসে ওয়ার্ক ফর্ম হোম করছেন তাদের হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা বাড়ছে।
বুকের মাঝ বরাবর থেকে ব্যথা ছড়িয়ে যদি মাঝখান পর্যন্ত যায়, তখনই বুঝবেন হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা রয়েছে প্রবল। ব্যথা বাড়লেই তড়িঘড়ি চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।
কাজ করতে গেলেই হাঁপিয়ে যাচ্ছেন, নিঃশ্বাস নিতে গেলেই কষ্ট হচ্ছে, এগুলি অন্যতম হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। আগে থেকেই চিকিত্সকরে পরামর্শ নিন।
অত্যাধিক চিন্তার কারণেই এই রোগ থাবা বসাচ্ছে কমবয়সীদের মধ্যে। যতটা পারবেন টেনশন থেকে নিজেকে মুক্ত রাখুন। এতে হৃদরোগের সম্ভাবনা খানিকটা হলেও এড়ানো সম্ভব হবে।