বছর শেষে স্নো-ফলের আনন্দ পেতে চান, অবশ্যই ভ্রমণ তালিকায়ে রাখুন এই কয়েকটি স্থান
শীতের ভ্রমণ তালিকাতে কোন কোন জায়গা রাখা যায়, আগে থেকেই একাধিক প্ল্যানিং করা থাকলেও শেষ মুহূর্তে পাল্টে যায় সবটাই। অনেকেই আছেন যাঁরা বারে বারে পাহাড়ে গিয়েছেন, কিন্তু বরফ পড়ার সাক্ষী থাকেননি তাঁরা। এবার সেই তালিকাতে নাম লেখাতে আগে থেকেই জেনে পরিকল্পনা করুন কোথায় মিলবে বরফ...
- FB
- TW
- Linkdin
মানালি- মানালি অন্যতম জায়গা যেখানে এই সময় পর্যটকেরা বরফের দেখা মেলার জন্য ভিড় জমিয়ে থাকেন। এই সময় প্রায় প্রতিদিনই বরফ পরে মানালিতে।
দোচুলা পাস, পারো- ভুটানের পারো যাওয়ার পথে এই দোচুলা পাস পরে। এই জায়গার বিশেষত্ব হয় এটা বেশ উঁচুতে, এখানে হামেশাই বরফ পড়ে। পাশাপাশি পারোতেও বরফ পরে ডিসেম্বর জানুয়ারীতে।
রা-বাংলা- রা বাংলা হচ্ছে পেলিং বা দার্জিলিং-এর কাছেই একটি স্পট। খুব একটা হটলিস্টে নাম না এলেও সিকিমের সাইড সিনে অবশ্য থাকে এই জায়গার নাম। এই সময়টা এখানে গেলেই বুদ্ধা পার্কে বরফ পড়ার অনবদ্য অভিজ্ঞতা হতে পারে।
সান্দাকফু- সান্দাকফুতে এই সময় কনকনে ঠাণ্ডা থাকে। ট্রেক করাটা খুব সমস্যার হয়ে যায় অনেকেরই কাছে। কিন্তু এখানে বরফ পড়া পাবেন নিঃসন্দেহে এই সময় এলে।
দার্জিলিং- দার্জিলিং, দশ বছরের পর ২০১৯-এর ডিসেম্বরে বরফ পড়েছিল দার্জিলিং ম্যালে। প্রতিবছরই বছরের শেষ কটা দিনে ম্যালে বরফ পড়তে দেখা যায়।
সিমলা- প্রতিবছরই ডিসেম্বর-জানুয়ারীতে হুরমুরিয়ে বরফ পড়ে সিমলাতে। হিমাচলের একাধিক রুট এই সময় বন্ধ থাকে বরফ পড়ার জন্যই। তাই বরফ পেতে গেলে অবশ্যই এই সময় বেড়িয়ে পরুন সিমলার উদ্দেশ্যে।
ছাঙ্গু- গ্যাংটক থেকে ছাঙ্গু-নাথুলা অনেকেই গিয়েছেন। কিন্তু এই সময়টা নাথুলার রাস্তা বন্ধ হয়ে যায় বরফ পড়ে। এই সময়টা ছাঙ্গুর পথে গেলে বরফ পড়ার অভিজ্ঞতা মিলতে পারে।